भशंखून् ! स्थांना ७ दैनबांधादिङफुिङ शाश्व्र स्त्रामि 'ख्रश्नांशंकूब्र” এই সপ্তম সংখ্যা লইয়া আপনাদিগের নিকট উপস্থিত হইলাম। আপনাদিগের নিকট আমি আমার উদ্দেশ্যসিদ্ধির জন্য আশা করিয়া এই সপ্ততিতম বর্ষ বয়সে এই কার্য্যে হস্তক্ষেপ করিয়াছি, তাহার উপযুক্ত উত্তর পাই নাই; সেইজন্য আমি পুনরায় আপনাদিগের নিকট আমার উদ্দেশ্য বিবৃতি করিতেছি। स्त्रांबांब्र व्यडिड्डा शउद्दे श्रुश्केि श्रांशेउtछ, ग्रांत्रेि उड् বুঝিতে পারিতেছি যে, আমরা যদি প্রাচীনভাবে চিন্তা করিতে ও প্রাচীন রীতি-পদ্ধতি-অনুসারে জীবনযাত্রা নিৰ্বাহ করিতে পারি, তবেই আমাদের দেশের মঙ্গল ঘটবে। অবশ্য বর্ত্তমান অবস্থার সহিত সামঞ্জস্য করিয়া সেই প্রাচীন ব্যবস্থা প্রবর্ত্তিত করিতে হইবে । সাধারণভাবে জীবনযাত্র নির্বাহभूर्वक जेफ़दिसम्र खिा कब्रांछे अभिाएगद्र दादश्। अभद्रा সেই আদর্শ অনুযায়ী যতই আমাদের ব্যক্তিগত ও জাতীয় জীবন নিয়ন্ত্রিত করিতে পারিব, ততই আশার সমুজ্জল আলোকে আমাদের ভবিষ্যৎ আলোকিত হইবে। আজকাল আমাদের দেশে চারিদিকেই জাতীয় ভাবের সন্ধুক্ষণলক্ষণ পরিলক্ষিত হইতেছে। এই সন্ধিক্ষণে যদি সেই নবজীবনজনিত শক্তিকে প্রকৃত পথে পরিচালিত BD D DBS DD DDD KLB uuuSKDuBDDB BuuD করা হয়, তাহা হইলে ভারতের পক্ষে উহা বড়ই দুঃখের কারণ হইবে । অতএব এখনও সময় থাকিতে বর্ত্তমান অবস্থার সহিত যথাসম্ভব সঙ্গতি রাখিয়া অতীত যুগের প্রতিষ্ঠানের সুদৃঢ় বনিয়াদের উপর আদর্শ সংগঠিত করিতে ও আমাদের সামাজিক, আধ্যাত্মিক, রাজনীতিক ও অর্থনীতিক প্রতিষ্ঠান রচিতে হইবে । DS BBuuKBBD BYT S DD SuDDDDBuS KDS করিয়াছি। যে সকল গুণ ও ধর্ম্মপ্রভাবে এককালে আমাদের দেশ সমস্ত সভ্যদেশের শীর্ষস্থান অধিকৃত করিয়াছিল, সেই সকল সদগুণ ও ধর্ম্ম অক্ষুন্ন রাখিয়া কি প্রকারে আমরা উন্নতিসাধন করিতে পারি, তাহাই প্রদৰ্শন করা *अन्नांथंचकूब्र° ङेtथं । “অনাথবন্ধুরী”। মূল্য অধিক বলিয়া মনে হইতে পারে; কিন্তু ইহাও স্মরণ রাখিতে হইবে যে, ইহার লভ্যাংশ ইহার উপদিষ্ট কার্য্য করিবার জন্যই ব্যয়িত হইবে। আমি উহার এক কপর্দকও লাইব না। আমি প্রাচীন ভারতীয় পল্লীর আদর্শে একটি আদর্শ পল্লী প্রতিষ্ঠিত করিব। ঐ পল্লীর জনগণ আপনার অভাবের মোচন আপনারা করিতে পারিকে আপনাদের জন্য পরের উপর নির্ভর করিবে না। দেশের কয়েক জন পদস্থ ব্যক্তি- সম্মানিত ব্যক্তি আমাকে সাহায্য করিবেন বলিয়া প্রতিশ্রুতি করিয়াছেন । আশা করি, এইবার আপনার নিকট আমার অনুরোধ ব্যর্থ হইবে না । আমার প্রতিষ্ঠিত “অন্নপূণ আশ্রম”। মিতবায়িতাশিক্ষার, বর্ণাশ্রমধন্মের পরিপোষণের ও ধর্ম্মানুষ্ঠানের আদশ আশ্রম হইবে । কিরূপভাবে জীবনযাত্রা নির্বাহ করা উচিত, “অনাথবন্ধু” সকলকে তাহার একটা আভাস দিয়াছে। যখন এই আদর্শ আশ্রম প্রতিষ্ঠিত হইবে, তখন উহাতে পুরাতন সময়ের পাঠশালার ও টোলের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্ত্তিত করা হইবে ; বর্ণাশ্রমধর্ম্মানুযায়ী শিল্পাদি বিদ্যা শিক্ষার ও ব্যবস্থা বিহিত হইবে । যাহারা দ্বারবঙ্গেব মহারাজ মাননীয় সার রামেশ্বর সিংহ বাহাদুরের ন্যায় হৃদয়ের সহিত সাধারণেব মঙ্গলকামী, আমি তঁহাদিগেরই সহায়তা প্রার্থনা করি । আমার প্রকাশিত “অনাথবন্ধু।” মানবসমাজের কিছু উপকার দর্শিতে পারে। কারণ, ইহাতে মানবজীবনের অবশ্য আলোচ্য ধর্ম্মের কথা প্রকাশিত হইয়া থাকে। ইহা ভিন্ন মানবের জীবনোপায়, কৃষিতত্ত্ব, দারিদ্র্য-সমস্যা সমাধানের জন্য শিল্পকলা, স্বাস্থ্যরক্ষার জ্যষ্ঠ অবশ্য জ্ঞাতব্য চিকিৎসা-বিজ্ঞানের কথা ইহাতে বিশেষভাবে আলোচিত হইয়া থাকে । ইহা ভিন্ন ইহাতে যোগশাস্ত্র, জ্যোতিষশাস্ত্র, ব্যায়ামকৌশল, গাছগাছড়ার গুণাগুণ, মুষ্টিযোগ, সঙ্গীত-বিদ্যা প্রভৃতি নানা জ্ঞাতব্য বিষয়ের আলোচনা থাকে । আমার যতদূর সাধ্য, আমি এই পত্রখানিকে প্রয়োজনীয় করিবার প্রয়াস পাইতেছি। যদিও অনেক বড় বড় লোক এই পত্রখানির বিশেষ প্রশংসা করিয়াছেন, তথাপি আশানুরূপ অর্থ দিয়া অনেকে গ্রাহকশ্রেণীভুক্ত হন নাই। “অন্নপূর্ণ আশ্রম” প্রতিষ্ঠা করিতে আমি যে প্রয়াস পাইতেছি, তাহা আমার ব্যক্তিগত সম্পত্তি বা দানশালা হইবে না। পরন্তু উহ দয়ালু ব্যক্তিদিগের প্রতিষ্ঠিত একটি দরিদ্রপোষণের আশ্রম হইবে। ঐ আশ্রমে স্ত্রী-পুরুষনির্বিশেষে সকল দরিদ্রই আপন আপনি সামর্থ্য অনুসারে। কার্য্য করিয়া নিজের 'ওঁ আশ্রমের সেবা করিবে। প্রথমে আমাদিগকে একটি সামান্ত আশ্রম নির্ম্মিত করিতে হইবে। প্রকাণ্ড সৌধ নির্ম্মাণ
