অন্ধকারের আফ্রিকা অনেকক্ষণ সেই দৃশ্য দেখে আমরা পথ ধরলাম এবং বন্য পথে * চলে সকাল বেলায়ই টাংগা নামক শহরে এসে একটি ধরমশালার বারান্দায় আশ্রয় নিলাম। তখনও লোক বেশ আরাম করে ঘুমাচ্ছিল। আমার ইচ্ছা ছিল না। কাউকে এ সময়ে ডেকে তুলি। তারুর বন্ধুগণ। ধরমশালায় বারাণদায় আমাদের বসিয়ে রেখেই গ্রামের দিকে চলে। গিয়েছিল এবং বলে গিয়েছিল বিকালযেলা এসে দেখা করবে। সকালবেলায় যখন অনেকেরই ঘুম ভাংগল তখন আমি ধরমশালার সেক্রেটারীর সংগে দেখা করলাম এবং থাকবার বন্দোবস্তুও করলাম। সেক্রেটারী মহাশয় আমাকে একখানা রুম ছেড়ে দিলেন। আমি রুমধানকে পরিষ্কায় করিয়ে শুইবায় বন্দোবস্ত করেই শহরটা বেড়াতে বেরুন্স্যিাম । শহরে বেশীক্ষণ থাকলাম না। কারণ তখনও যেন ঘুমে চোখ ভেংগে আছিল । ধরমশালায় গিয়েই বিছানা পেতে শুয়ে পড়লাম। কোন কিছু ভাববার পূর্বেই গাঢ় নিদ্রা আমাকে আলিংগন করল। বিকালবেলা যখন ঘুম ভাংগল তখন কয়েকজন স্বদেশবাসী আমাকে জিজ্ঞ সদা করল। “নিগ্রোও কি তোমার সংগ নিয়েছে ?” আমি তাদের স. আিম নিগ্রোর আমার সংগ মেয় নাই আমি তাদের আমার সংগে এনেছি। নিগ্রোদের সংগে নেওয়াটা যে মহা খারাপ কাজ সে কথাটাই তারা আমাকে ভাল করে বুঝাতে চেষ্টা করল। আমি কারো কথায় জবাব না দিয়ে নিগ্রো পাড়ায় গিয়ে তাঙ্ক এবং তার তিন জন বন্ধুকে খুঁজতে লািগলাম। এদের খুঁজে বের করতে না পেরে নিকটস্থ হােটেলে গিয়ে খেয়ে যে** ধরমশালায়ই এসে এদের অপেক্ষায় বসে থাকলাম। সন্ধ্যা হয় হয়। তখনও পথে ঘাটে বিজলি বাতি জলে উঠেনি; তখন তারু অতি সন্তৰ্পণে আমার কাছে এসে বসল এবং আমার নিজের কর্ম