घूभित्म्न न ८बाण किङ्कहे कि ८नहे ! श्रो झुणरश् भन बणरश्-ख्हे দেখা যায় বরানগর সামনে কাশীপুর —কলকেত কদর। একখান রাঙামুখ একটা আলো ছাতে ঘুলঘুলি দিয়ে উকি দিয়ে একদিকে চলে গেল, তারপরে শুনছি—ও মিশিরজি দেখ নী খোচা দেকে ? –নেহি বাবু মুর্দী হায় খুচাবে তো ফেসাদ হোবে, ভূত হইয়ে গর্দান মটকিয়ে লেবে। আরে না গো, বোধ হচ্ছে মাতোয়ালা, দেখই না খুচিয়ে ! —নেহি বাবু, কোন জাতের মুর্দী, রাত রইয়েছে ছুলে গঙ্গা চান ! —এ তো, ভারি ফেসাদে ফেললে, সাহেব ব্যাট বলে নামিয়ে নিতে, তুমি বোলতা নেহি বাবু, কী করি এখন ? বাৰুজী পুলিশ ডেকে ল্যেন, ঝোলাসে উৎরে লেবে —তারপর পুলিশঘর করি আর কি, চলে এস থাকগে পড়ে যেখানকার মড়া সেখানে, আমার কি, না হয় চাকরিই যাবে, বামুনের ছেলে ভাত রেখে খাব। এই সময় শুনলেম, অভিলাষ অভিলাষ —বলে ছিরিকণ্ঠ ডাক পাড়তে পাড়তে দৌড়ে আসছে। স্বপন দেখছিস নাকি ? বলে ছিরিকণ্ঠ আর ছিরিপদ দুজনে আমার জুহাত ধরে টেনে গাড়ি থেকে নামিয়ে হিচড়ে নিয়ে চলল একধারে। আমি ঘাড় চুলকাতে গিয়ে দেখি আমার গলার মটরমালা নেই। ছিরিকণ্ঠকে বললেম, আমার মটরমালা ? ছিরিপদ খেকিয়ে উঠল, নে ঐ দৈখ সারি সারি মটরমালা । ভাল লোককে সাথে এনেছি। দেখিস, পায়ের দিকে চেয়ে চল । আমি তখন উপর দিক চেয়ে চলেছি। আকাশ নেই, কেবল টিনের ছাত, তা থেকে চন্দর-সুর্ষির মতো সারি সারি আলো ঝুলছে। পায়ের দিকে চেয়ে দেখি শান বঁাধান। খানিক চলে আকাশ পেলেম । রাস্তায় পড়ে দেখি বোড়া সাপের মতো লম্বা লম্বা কী পড়ে আছে ঘটে। ছিরিপদ বললে, এই দাগ ধরে চলো সোজা বাসায়। ছিরিকণ্ঠ বলে, সরে আয় ও দিকে যাস্নি। মটর-চাপা পড়বি, ন জানি কত বড়ো মটরই হয় কলকাতায় ! ভাবতে ভাবতে চলেছি, ছিরিপদ ডেকে বললে, এই বাস স্টপ । 8ፃ•