পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

可环邵-{可日 আনেন না কেন ?” গোবিন্দ রাবু এইবার একটু বিরক্ত হইয়া বলিলেন, “বাবাজী কেন আনি না, সে কৈফিয়ৎ তোমাকে কেন দিব ? তুমি ছেলেমানুষ, ছেলে মানুষের মত কাজ করা, আমি যাহা বলিলাম, তাহাই তোমার মাকে বলিবে ।” কার্ত্তিকচন্দ্র “যে আত্তেজ্ঞ । তাই বলিব ।” বলিয়া চলিয়া গেলেন । কার্ত্তিকচন্দ্রের বিবাহ হয় গেল। এই উপলক্ষে কার্ত্তিক চন্দ্রের মা, পিতা পুত্রে মিলন সাধন করিয়া নিজ কন্যা সরস্বতীর শ্বশুরালয়ে যাওয়ার একটা সহজ পথ খুজিতেছিলেন, তাহা হইল না, এই দারুণ সমস্যার পুত্রণ কে করিবে ? দারুণ ভবিষ্যতই কেবল ইহার সদুত্তর দানে সক্ষম। এখন যেমন চলিতেছিল, সেই রূপই চলিতে লাগিল। কেবল অমর কুমার শ্বাশুড়ীর অসঙ্গত মেহের টানে ও সাধ্য সাধনায় শ্বশুরালয়ে যাতায়াতের সংখ্যা বৃদ্ধি করিতে লাগিল। শ্বশুরালয়ে যাতায়াতের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নানা কারণে অমর কুমারের মানসিক অশান্তি বৃদ্ধি পাইতে লাগিল। সেখানে গৃহের সুখ শান্তি ও তৃপ্তি লাভের যথেষ্ট কারণ বর্তমান থাকিলেও, সেই সুখ শান্তি ও তৃপ্তির অন্তরালে অশান্তির আগুন ধীরে ধীরে অমর কুমারের হৃদয় অধিকার করিতেছে, আর সেই সাঁগুন তুষানলের ন্যায় গোপনে গোপনে অমর কুমারের হৃদয় দগ্ধ করিতে আরম্ভ করিয়াছে। এখন সে যখনই কার্ত্তিকচন্দ্রের গৃহে পদাৰ্পণ করে, অমনি যেন আপনা। আপনি বিষগ্রভাব তাহার প্রাণস্পর্শ করে, কি যেন একটা উৎকট অশাস্তির ভারে তাহাকে অবসর বলিরা সকলেই অনুভব করিয়া থাকে। কাজ কর্ম্মে তাহার à88