একাদশ পরিচ্ছেদ ৭ লক্ষ্মী বলিল, “তোমার জামাই বাৰু বাসায় যাচ্ছেন।” গৃহিণী ত্বরায় অগ্রসর হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, আবার কি হ’লে ? কা। কই কি ? গৃ । মেয়েটা কি বলছে, অময় বাসায় বাচ্ছে অ। কই না, তার সঙ্গে ঝগড়া হচ্ছিল। তাকে অভয় দেখাইয়া ক’লেছি । গৃহিণী গৃহাভ্যন্তরে নিজের কাজে চলিয়া গেলেন। কাৰ্ফিকচজ অবসর পাইয়া ক্রমে ক্রমে কথা কহিবার আয়োজন কুনিলেন । কা। আচ্ছা দেখ ভাই, তোমাকে তা আমাদের ঘাড়ীতে আনিবার জন্য সর্বদাই সাধ্য সাধনা করি, কিন্তু তুমি সহজে এদিকে আসিতে চাও না, কেন কল দেখি ? আবার যদি বা এস, তাও অনেক সময়ে সন্ধ্যার আগেই চলিয়া যাও, রাত্রিতে থাক না, ইহাক্স প্রকৃত কারণটা আজ আমাকে বলবে ? অ । সে অনেক কথা, বলতে বাত গেয়ে যাবে ২ কা। আচ্ছা, ফায় যাবে, যদি আপত্তি না থাকে, তা হ’লে বল, আমার জানিবার জম্ভ বন্ধই কৌতুহল হইয়াছে। বলবে? অ। জয়পাল নামে একটা জেলের কয়েদী আমাকে বেশ বুখাইমা দিয়াছে, অল্পবয়ালৈ বিবাহের পর ছেলেমেয়ে একত্র থাকা খাব লােগ, আমি সে কথাটা ঠিক বলিয়া বুঝেছি, তাই থাকুতে চাই 研目 আর কিছুদিন গ্রন্থেসূত্ন থাকবে, আর না হয় নিজের একটা
