পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ܚܢܝܓܐ<ܐܚܝ यमां कठिन কার্ত্তিকচন্দ্র এক্ষণে পুলিসের কার্য্যোপলক্ষে পুলিস আদালতে হাজির থাকেন। বেলা দশটা হইতে অপরাহ পাচটা পর্যন্ত আদালতে হাজির প্রাকাই প্রধান কাজ, বাহিরের অন্য কাজে বড় বেশী দৌড়াদৌড়ি কবিস্তে হয় না। তিনি আহারান্তে আদালতে যাইবার সময়ে মাকে বলিয়া গেলেন, “মা তুমি লক্ষ্মীর বিবাহ সম্বন্ধে আজ একটু ভাবিয়া রাখিও, আমি আজ আসিয়া তোমার সঙ্গে পরামর্শ করিব। আজি অমর কুমার এখানে খাবে। মানুষ যতক্ষণ বেঁচে থাকে, তন্তমণি সে তাহার কর্ত্তব্য সম্পন্ন করিবে । কেবল “হা হুতাশ” করিয়া তিলে তিলে ক্ষয়ু পাইলে চলিবে না। লক্ষ্মীর বিষয়ে আজ যা হয়। একটা ঠিক করিব।” কার্ত্তিকান্স আদালতে কর্ম্মস্থানে চলে গেলেন। গৃহিণী অঞ্চলে অশ্রু মোচন করিয়া, গৃহ কর্ম্মে নিযুক্ত হইলেন, আজ একাদশী, স্নান পুজা শেষ করিয়াছেন। আজ জলস্পর্শ নাই। আজ সরস্বতীর শোকানলে দগ্ধহৃদয় মাতৃদেবী লক্ষ্মীর পরিণাম চিন্তা করিতে করিতে অবসর হইয়া পড়িলেন। বেলা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, Yi