পাতা:অমৃতস্য পুত্রাঃ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমৃতস্য পুত্রাঃ নিজের কথাটাই আরও স্পষ্ট করিবার জন্য আবার বলেন, “মুখখানা কি রকম শুকনো দেখাচ্ছে তোর।’ একটা টোক গিলিয়াই চোখ নামাইয়া লজজীর সঙ্গে বলেন, “তোর সঙ্গে এসব কথা বলা অবশ্য আমার উচিত নয়, তবু, না বলেই বা কি করি বল ? তরঙ্গের জন্য মন খারাপ করিস না। শঙ্কর। যে কীর্ত্তি করেছিল মেয়েটা, ও যে গেছে ভালই হয়েছে। আমি জানি, আমার কথা শোন, তরঙ্গের জন্য মন খারাপ করিস না !” ” শঙ্কর একটু কড়া সুরে জিজ্ঞাসা করিল, “আচ্ছা মন খারাপ করব না । কিন্তু তরঙ্গ কি কুীর্ত্তি করেছিল শুনি ?” ‘আমি তা বলতে পারব না বাপু ।” সীতা পিসীমার ভারি একটা মজার খেলা জুটিয়াছে। নানা ছলে একে একে সকলকেই তিনি জানাইয়া দিতে আরম্ভ করিয়াছেন যে, তরঙ্গের সম্বন্ধে তিনি’একটা ভয়ঙ্কর কথা জানেন, কিন্তু কথাটা যে কি, তা তিনি বলতে পারবেন না বাপু। তরঙ্গের কথা ভাবিয়া মনটা হয়ত সীতা পিসীমার সত্যই খারাপ হইয়া যায়, চোখে YYDL BD BD DD DBSB DB DBBDS LLL বড় একটা নাটকীয় ব্যাপারকে ঠিকমত কাজে লাগাইতে না পারিলেই বা তার চলিবে কেন ! এ কি অভাবনীয় S) \VD