পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের প্রবন্ধ ও বক্তৃতাবলী.djvu/৩২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাতীয় বিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয়তা ૨જે છે . استعمیس حمایی حامی تحتیم بہبی مہم، গুলি মরিয়া গেল—অনেকগুলি উঠিয়া গিয়াছে—২৪টা মাত্র শ্বাস টানিতেছে— ও:গুলিকেই বা রাখিয়া দরকার কি ? কলাগেছিয়া জাতীয় বিদ্যালয় উঠিয়া গেলে আপনাদের অনেক ক্ষতি হইবে । বাংলা দেশে জাতীয় বিদ্যালয় টেকে না কেন ? অতি সহজেই ইহারু উত্তর দেওয়া যায় । ইহার কারণ বাংলার ব্রাহ্মণ বলুন, কায়স্থ বলুন, বৈদ্য বলুন} ইহাদের লেখাপড় শিখিবার মূলমন্ত্র চাকুরী। আবার অন্ত সম্প্রদায়ের মধ্যে সেই রোগ সংক্রমিত হইতেছে । ইহার ফলে এই দাড়াইয়াছে যে একজন গ্রাজুয়েট ৩০ টাকাও উপায় করিতে অক্ষম। কিন্তু একজন কুলী ইহা অপেক্ষ অধিক উপার্জন করে। তাহ বলিয়। লেখাপড়া বাদ দেওয়া উদেশ্ব নয়। এত চাকুরী কোথায় পাওয়া যাইবে ? রজনী সেনের একটা গান মনে পড়ে যাহারু অর্থ এই যে আদালতে মক্কেলের চেয়ে উকীল বেশী । গানটী এই— “উক্লীল দুর্দশার কি দিব ফর্দ ? দেখ হয়েছি বেহায়ার হদ : , কাজ যত, তার ত্রিগুণ উকীল, মক্কেল তাতার অৰ্দ্ধ ।” আবার গবর্ণমেন্টও ব্যয়-সংক্ষেপ করিতেছেন। চাকুরীর সংখ্যা বরং কম হইবে কিন্তু বাড়িবে না । যে কয়জন বৎসরের মধ্যে মরে বা পেন্সন পাম্ব ততটা চাকুরী খালি হয়। আবার মাহিষ, বারুই কুভূতি জাতি শিক্ষায় অগ্রসর হইতেছে । আর মুসলমান ভ্রাতাদের ত কথাই নাই। হাজার হাজার গ্রাজুয়েট-হাজার হাজার চাকুরী কোথায় পাওয়া যাইবে । চাকুরীকে উদ্দেশু করিলে চলিবে না"। তারপর আমেদাবাদেই বা জাতীয় বিদ্যালয় ভাল চলে কেন ? গুজরাটে জাতীয়