डिट्रॉनिक घन । 'ख कांग्रा हट} नम्र । That's moral courage. ( বুকে হাত দিয়া ) আমি সেই moral courage এর ছেলে বাবা !” ইত্যাদি অনেক কথাই भट्रेक:व्द् । প্রহসনের কথায় প্রহসনের তীব্র সমালোচনার পরে, সমালোচকের দুর্দশাৱা গল্প মনে পড়িল । হুগলী কলেজ হইতে বি. এ দিয়া যখন কলিকাতায় পড়িতাম, তখন রোবরেণ্ড লালবেহারি দে ফ্রাইডে ৱিবিউ নাম দিয়া একখানি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র সম্পাদিত কঠিতেন । বিলাতের শুভাটারডে রিবিউতে সাময়িক সাহিত্যের যেমন তীব্র সমালোচনা থাকে, অথবা সেই সময়ে থাকিস্তা, ফ্রাইডে রিবিউতেও দে মহাশয় সেইরূপ তীব্র সমালোচনার চেষ্টা করিতেন । সধবার এ দেশীয় সমালোচনা করিলেন-*If this trash ever he put on the stage, we can not recommend a better place for its performance than Sonagachi and a fitter audience than its inmates and their patrons. দীনবন্ধুবাবুর অবশ্য তেলে বেগুনে হইল ৷ জলিয়া উঠিল ; শিখা দেখা দিলে-“জামাই বারিকের” তোতাক আিম ভাটে । তোতারাম ভাট অর্থ তোতা বা টিয়া পাখীর মত মুখস্থ করিয়া যে ভাটের মত বলিতে পারে। রেবরেণ্ড লালবেহারী দে ইংরাজীতে সুবক্তা বলিয়া প্রসিদ্ধ ছিলেন । তঁহাকে তোতারাম ভাট নাম দিয়া দীনবন্ধুবাবু গায়ের জ্বালা মিটাইবার চেষ্টা করিয়াছেন। এতদিন পরে এ সকল কথা বলিবার প্রয়োজন কি ? একটু প্রয়োজন আছে। দীনবন্ধুবাবুর গ্রন্থাবলী প্রকাশের অবসরে, ভূমিকায় বঙ্কিমবাবু বলিয়াছেন “তোতারাম ভাটদীনবন্ধুর কলঙ্ক ।” কেন কলঙ্ক ? কিরূপে হইল ? সেই কথারই টীকা টিল্পনী করিলাম । তোতারাম ভাটের সমালোচনটা, মুখস্থ ছিল বলিয়াই গোড়াগুড়ি বলিতে সাহসী হইলাম । দীনবন্ধুবাবুর প্রহসনের পরিচয় বি. এ পাস করিয়া পাইলাম বটে, কিন্তু আমার এনট্ৰ’ন্স পরীক্ষা দেবার এক বৎসর পূর্বে অর্থাৎ ১৮৬১ সালে প্রসিদ্ধ লং সাহেবের মকদ্দমা হয়। সেহ সময়ে নীলদর্পণ নাটক ও নাটককার দীনবন্ধুবাবুর নাম বাঙ্গলায় DBBDDiDBSS BDBDKBD HDBBB DD gDD K DBSDBDD DD BD SLuBD বড় গুরুতর জিনিষ, নাটকের লেখাতে লোকের মান অপমান হয়, সাহেবরা পর্যন্ত রাগিয়া উঠেন-এরূপ কতকগুলি কথা, আমরা অনেকে ভাবিয়া চিন্তিয়া ঠিক করিয়াছিলাম । ইদানীন্তন বাঙ্গালা সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ লেখক বঙ্কিমচন্দ্রের সহিত আমাদের পঠদ্দশার শেষভাগে পরিচয় হয়। তখন আমরা বাঙ্গালার ভঙ্গি বুঝিতে পারি, ভাল মন্দ বিৰেচনা করিতে পারি, কোনটা পথ, কোনটা অপখ, কোনটা কুপথ, একটু একটু 4
