পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

निंबनाथ मांजौब्रजांचाऽब्रिङ 8ܠܠ তাহার সঙ্গে তাহার মাতা ও একটী বিধবা ভগিনী ছিলেন। আমার জাতি দাদা হেমচন্দ্র বিদ্যারত্ন (যিনি পরে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার সম্পাদক হইয়াছিলেন) ঐ মেয়েটকে পড়াইতেন। হেমদাদার নিকট আমি cमौब थनश्ला नर्कना उनिडांग। डिनि जांबांटक बजिोडन cय, মেয়েটার ভাই তাহার। আবার বিবাহ দিতে চায়। আমি শৈশবাবধি বিদ্যাসাগরের চেল ও বিধবা-বিবাহের পক্ষ । আমি মনে মনে ভাবিত।াম আমার আলাপী কি কোনও ছেলে পাওয়া যায় না, যে মেয়েটকে বিবাঙ্গ করিতে পারে। ইতিমধ্যে আমার সহাধ্যায়ী বন্ধু যোগেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বিপজীক হইলেন। তঁহার প্রথম স্ত্রীর পরলোকগমনের দশ বার দিনের মধ্যেই তাহার আত্মীয় স্বজন তঁহাকে পুনরায় দারপরিগ্রহ করিবার জন্য অস্থির করিয়া তুলিলেন। যোগেন্দ্র আসিয়া আমাকে সেই কথা জানাইলেন এবং আমার পরামর্শ চাহিলেন। আমি বলিলাম-“যাণ্ড, যাও, আমাকে কিছু জিজ্ঞাসা করে না। দশ বার দিন হলো তোমার স্ত্রী মরেছে, এর মধ্যে বিবাহের কথা ! আর বিয়েই যদি কৱ, একটা আট নয়। বছরের মেয়ে বিয়ে করবে ত, তাতে আমার মত নেই; তোমার যা ইচ্ছে হয় কর।” যোগেজ সেদিন বিষ অন্তরে ঘরে গেলেন। দুদিন পরে আবার আসিয়া আমাকে ধরিলেন। আমি তাহাকে বিধবাविबांह कब्रिबांब खछ नांफ्रांश्वांछूजिणांय। डिनि डांशाख् गवड श्रेष्णन। তখন আমি হেমদাদার সাহায্যে ঈশানচন্দ্র রায়ের সহিত সাক্ষাৎ করিলাম। যোগেন্দ্র ও ঈশানের ভগিনী মহালক্ষ্মী পরস্পরের সহিত পরিচিত হইলেন ; এবং বিবাহিত হওয়া স্থির করিলেন। মহালক্ষ্মীর বয়স তখন বোধ হয় ১৮ বৎসর হইবে। আমাদের অপেক্ষা ২/৩ বৎসরের ছোট। বিবাহ স্থির হইলে আমি সেই সংবাদ লইয়া বিদ্যাসাগর মহাশয়ের নিকট গেলাম। তিনি পুর্ব্ব হইতেই ঈশানকে ও তাহার ভগিনীকে