সে ঘাষা খাইয়া কান্না গিলিয়া খাওয়া আমার পক্ষে মাশকিল হইয়া পড়িল। কি করি, কান্না : গিলিতে লাগিলাম। বাবা সে অবস্থায় আমাকে বাড়ি লইয়া গেলেন, এবং DDBD BBB DD BDBDDD DDBBDSDB BBDS DB OBS DD DBDBBD S D DDDD DBDDBBS DBDBD BDB BB DBBB DD D LBBDBBD BBB DDBD গিয়াছিলেন, তাহা খজিতে গেলেন; মা যে তৎপরেই সে ছড়ি পাকুরের জলে BDD DDBDS DBB DDBD DD S DDDD SSaL DDD DDDD DBDBBB D থাকিতেই আমার মা, বড়পিসী, পিসতুতো দিদি, বিবাহ বাড়ির লোকেরা আসিয়া আমাকে ঘেরিয়া ফেলিয়া বলিতে লাগিলেন, “ওরে পালা পালা, মারি খাবার জন্যে BD DuB BDDDS DD DDDB DDDBBDSHuDS DDD DDD DDS DDB BBB BBBD দাঁড়িয়ে থাকতে বলে গিয়েছেন।” এই বলিয়া প্রায় আধা ঘণ্টা কাল দাঁড়াইয়া द्रष्ट्र ढ् । ওদিকে বাবা আপনার ছড়িগাছা না পাইয়া, কি দিয়া মারিবেন তাহাই খাজিয়া বেড়াইতেছেন। অবশেষে আর কিছু না পাইয়া একখানা চেলা কাঠ লইয়া উপস্থিত হইলেন। সেই কাঠ লইয়া যখন আমাকে মারিতে আসিলেন, তখন বড়পিসী আমার ও DDDB BBB DBDD BDDBBD S DDBBDSSsB DDBBD S D BDBD DSS gs BBB বাড়ি মারলে কি ছেলে বাঁচবে!” এই বলিয়া বাবার হাত হইতে কাঠ কাড়িয়া লইবার চেন্টা করিতে লাগিলেন। দই ভাইবোনে হটোপটি লাগিয়া গেল। বাবা বড়পিসীকে এরপ এক ধাক্কা মারিলেন যে তিনি তিন-চারি হাত দরে মাটিতে পড়িয়া গেলেন। তখন আমার মা প্রস্তরের মতির ন্যায় আদরে দণ্ডডায়মানা, সাড়া নাই শব্দ নাই, DBDD DDD D DDB S DBBB BDDB LLBBBD DBBB DD DBBSDDD আমাকে দেখা কি ? ছেলে মেরে ফেলতে হয় মেরে ফেল, আমি এক পা-ও নড়িব না।” বাবা বলিলেন, “আচ্ছা, তবে দেখ।” এই বলিয়া সেই চেলা কাঠ দিয়া আমাকে মারিতে প্রবত্ত হইলেন। তখন আরো কেহ কেহ আমাকে বাঁচাইবার জন্য আসিয়া পড়িয়াছিলেন, কিন্তু তাঁহাদের মাথায় ও পিঠে চেলা কাঠ পড়াতে কিছ করিয়া উঠিতে পারিলেন না। চেলা কাঠের কয়েক ঘা খাইয়াই আমার মাথা ঘারিতে লাগিল। আর মানষে চিনিতে পারি না। বোধ হইতে লাগিল, আমার চারিদিকে মািখগলো ঘরিতেছে। তৎপরেই আমি অচেতনা হইয়া পড়িয়া গেলাম। প্রায় আধঘণ্টা পরে চৈতন্য হইল। চৈতন্য লাভ করিয়া দেখি, উঠান হইতে তুলিয়া আমাকে ঘরের দাওয়াতে শোয়ানো হইয়াছে, এবং দাই-তিনজন লোক তাপিন তেল দিয়া আমার গা মালিশ করিতেছে ; বাবা আপনি তেল জোগাইতেছেন ও তাহাদের সাহায্য করিতেছেন। আমি জাগিয়া “মা” “মা” করিয়া ডাকিতে লাগিলাম। বাড়ির নিকটস্থ জঙ্গলে গিয়া পড়িয়া আছেন। আমার চেতনা হইবামাত্র লোকে তাঁহাকে আনিবার জন্য গেল। একজনের পর আর একজন গেল, তিনি কাহারও কথাতে বিশবাস করিলেন না। অবশেষে পীড়াপীড়ি করাতে বলিলেন, “কৃষ্ণচরণ নাপিত যদি আসিয়া বলে যে ছেলে বেচে আছে, তবে আমি যাব, আর কারও कथाँठ याद का ।” এই কৃষ্ণাচরণ নাপিত পাড়ার একজন বন্ধ দোকানদার ছিলেন। তিনি বড় ভক্ত ও ধমভীর মানষ ছিলেন। পাড়ার লোকে তাঁহাকে “ভক্ত কৃষ্ণাচরণ” বিলিয়া ডাকিত । সেই রাত্রে কৃষ্ণচরণের নিকট লোক গেল। বন্ধ লাঠি ধরিয়া অতি কন্টে আসিলেন, CO
