Sf खानम दिन-दहेज বনে! সেদিন তো দিন-দর্পারে জেলেপাড়ার কেন্ট জেলের তিন মাসের ছেলেকে শেয়ালে লইয়া গেল। ইতিমধ্যে কুসম আসিয়া একদিন উহাদের বেড়াইতে লইয়া গেল। কুসমের সঙ্গে তাহারা রাধাবল্লভতলা, সিন্ধেশবরীতলা, চাণীর ঘাট, পালচৌধরিীদের বাড়ী-সব ঘরিয়া ঘরিয়া দেখিল। পাল চৌধরিীদের প্রকান্ড বাড়ী দেখিয়া টোপির মা, টেপি দ’জনেই অবাক! এত বড় বাড়ী জীবনে তাহারা দেখে নাই। অতসীদের বাড়ীটাই এতদিন বড়লোকের বাড়ীর চরম নিদশন। বলিয়া ভাবিয়া আসিয়াছে যাহারা, তাহদের পক্ষে অবাক হইবারই কথা বটে। টোপর মা বলিল—না, শহর জায়গা বটে কুসম! গায়ে গায়ে বাড়ী আর সব কোঠা বাড়ী এদেশে। সবাই বড়লোক! ছেলেমেয়েদের কি চেহারা, দেখে চোখ জড়োয়। হ্যাঁরে, এদের বাড়ী ঠাকুর হয় না? পড়জোর সময় একদিন আমাদের এনে মা, ঠাকুর দেখে যাবো। সে আর ইহার বেশী কিছই বোঝে না। i একটা বাড়ীর সামনে কত কি বড় বড় ছবি টাঙানো, লোকজন ঢাকিতেছে, রাস্তার ধারে কি কাগজ বিলি করিতেছে। টোপির মনে হইল এই বোধ হয় সেই টকি যাকে বলে, তাহাঁই। কুস্যামকে বলিল-কুসম-দি, ५ारे प्रेक भा? -शाँ मिल। qकलम प्रथद ? -একদিন এনাে না আমাদের। মা-ও কখনাে দেখে নি—সবাই আসবাে। একখানা ধাবমান মোটর গাড়ীর দিকে টেপির মা হাঁ করিয়া চাহিয়া দেখিতে লাগিল, যতক্ষণ সেখানা রাস্তার মোড় ঘরিয়া অদশ্য না হইয়া शिक्। কুসম বলিল-আমার বাড়ী একটি পায়ের ধলো দিন এবার छालैाहैभा কুস্যামের বাড়ী যাইতে পথের ধারে রেলের লাইন পড়ে। টোপির মা বলিল-কুসম, দাঁড়া মা একখানা রেলের গাড়ী দেখে যাই
