পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

आङ्गथ्र्भ হিন্দী-হোটেল ܠܬܬ& হাজারি বলিল-রাণাঘাটে তো যাবে, আমার হোটেলেই উঠো। রেলবাজারে আমার নাম বললেই সবাই দেখিয়ে দেখে। পয়সা দিও না। কিন্তু, তুমি সই দিয়ে দিচ্ছি-তোমার সঙ্গে আমার কথা আছে। কৃষ্ণলাল পােনরায় হাতজোড় করিয়া বলিল-আজ্ঞে ওইটি মাপ করতে হৱে কতা। আপনার হােটেলেই উঠবো-কিন্তু বিনি। পয়সায় খেতে পারব না। ব্যবসার নিয়ম তা নয়, নেয্য নেবে, নেষ্য দেবে। এ না হলে ব্যবসা চলে না। ও হকুম করবেন না ঠাকুরমশাই। ' -६*, उा शा छाव्न एखाद्म । কৃষ্ণলাল পােনরায় পায়ের ধলা লইয়া প্রণাম করিয়া বিদায় হইল। হাজারি গ্রামের মধ্যে ঢকিয়া শ্রীচরণ ঘোষের বাড়ী খাঞ্জিয়া বাহির করল। শ্রীচরণ ঘোষ বাড়ীতেই ছিল, হাজারিকে দেখিয়া চিনিতে পারিল তখনই। এসব পথানে কালেভদ্রে লোকজন আসে-কাজেই মানষের মখ মনে থাকে অনেক দিন । বউটি সংবাদ পাইয়া ছটিয়া আসিল । গলায় অচিল দিয়া প্রণাম করিয়া বলিল-বলেছিলেন যে দ-মাসের মধ্যে আসবেন খড়োমশায় ? দিবছর আড়াই বছর হয়ে গেল যে! মনে পড়ল এতদিন পরে মেয়ে বলে ? --তা তো পড়লো মা ! এসো সাবিত্নী সমান হও মা, বেশ ভাল আন্থ ? --আপনি যেরকম রেখেছেন। আপনাদের বাড়ীর সব ভাল খুড়োমশায় ? --তা এখন একরকম ভাল { -কুসমদিদির সঙ্গে দেখা হয়েছিল, ভাল আছে ? -शाँ, उछाल अछि । ---“আমার কথা বলেছিলেন ? হাজারি বিপদে পড়িল। ইহার এখান হইতে সেবার সেই যাইবার পরে গোপালনগরে চাকুরী করিল। অনেক দিন, তারপর কতদিন পরে রাণাঘাটে গিয়া কুসমের সহিত দেখা-ইহার কথা তখন কি আর মনে ছিল ?