আদর্শ श्मि-प्शमैल Ro? কুসমের বাড়ীতে হাজারি অনেকক্ষণ কথাবার্তা বলিল। কথায়-কথায় নতুন গাঁয়ের বন্ধটির কথা মনে পড়াতে হাজারি বলিল-ভাল কথা কুসন ཅེ,7, চেনো ? এড়োশোলার বনমালীর সত্রীর ভাইঝি-তোমাকে দিদি বলে ডাকে একটি মেয়ে, বিয়ে হয়েছে নতুন গাঁ ? * কুসম বলিল-খািব চিনি। ওর নাম তো সবাসিনী। ওকে কি করে জানলেন জ্যাঠামশায় ? হাজারি বন্ধটির সম্পবন্ধে সব কথা খালিয়া বলিল, তাহার টাকা লইয়া ‘আসা, হোটেলে তাহাকে অংশীদার করার সংকল্প। কুসম বলিল-এ তো বড় খশির কথা। আপনার হোটেলে টাকা খাটলে ওর ভবিষ্যতে একটা হিল্পে হয়ে রইল। --কিন্তু যদি আজ মরে যাই মা ? তখন কোথায় থাকলে হোটেল ? -ও কথা বলতে নেই জ্যাঠামশায়-ছিঃ- কুসমের অবস্থা আজকাল ফিরিয়াছে। হাজারি তাহাকে শােধ মহাজন হিসাবে দেখে না, হোটেলের অংশীদার হিসাবে প্রতিমাসে ত্রিশ-বহির্শ টাকা দেয়, মাসিক লাভের অংশ-স্বরূপ। আিম বলিল-আমন সব কথা বলেন কেন, ওতে আমার কািন্ট হয়। আপনি ছিলেন। তাই আজ রাণাঘাট শহরে মাথা তুলে বেড়াতে পারছি, ছেলেপিলে দ।--বেলা দা-মঠো খেতে পাচ্ছে। এই বাড়ী বাঁধা রেখে গিয়েছিলেন। *বশর, আপনাকে বলিনি সে কথা, এতদিনে বাড়ী বিক্রি হয়ে যেতো দেনার দায়ে, যদি হোটেল থেকে টাকা না পেতাম মাস মাস। ওই টাকা দিয়ে দেনা সব শোধ করে ফেলছি-এখন বাড়ী আমার নামে। আপনার দৌলতেই সব জ্যাঠামশায়-আমার চোখে আপনি দেবতা। হাজারি বলিল-উঠি আজি মা। একবার ইন্টিশানের হোটেলটাতে যাব। “এক দল বড়লোক টেলিগ্রাম করেছে কলকাতা থেকে, দাজিলিং মেলের সময় এখানে খানা খাবে। তাদের জন্যে মাংসটা নিজে রাঁধবো। তারে তাই লেখা আছে। দাৰ্জিলিং মেলে চার-পাঁচটি বােব নামিয়া হাজারির রেলওয়ে হোটেলে
