পাতা:আদায়ের ইতিহাস - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইতিহাস y মিথ্যা। আশা জাগিাবার সুযোগ দেওয়া উচিত নয়। কেবল কুন্তলা নয়, মণীশও তো অনেক কিছু আশা করিতেছে। তাকেও এ আশা পোষণ করিয়া চলিতে দেওয়া অন্যায় হইবে বৈকি। আগে হইতে যদি মণীশের বাড়ীতে তার যাতায়াত থাকিত, তবে কোন কথা ছিল না । চাকরী হওয়ার পর তার কাছে বোনকে গছানোর ইচ্ছা মণীশের জাগিয়াছে টের পাইয়াও ওদের বাড়ী যাওয়া আসা বজায় রাখা দোষের হইতে না । কিন্তু চাকরী আরম্ভ করার দিন তাকে বাড়ীতে ডাকিয়া নিয়া গিয়া কুন্তলার সঙ্গে পরিচয় করাইয়া দেওয়ার মধ্যে মণীশ তার উদ্দেশ্য অস্পষ্ট রাখে নাই । জানিয়া শুনিয়া এখন ঘন ঘন মণীশের বাড়ী যাওয়া চলে না । কিন্তু দু'দিন যাওয়া বন্ধ রাখিয়াই ত্রিষ্টুপ বুঝতে পারিল, কাজটা সহজ নয়। সন্ধ্যার পর মণীশের ছোট ভাই ক্ষিতীশ আসিল । কুন্তলা নয়, মণীশের মা নিজে পিঠা তৈরী করিয়াছেন, এখনও ত্রিষ্টপ DD DDD SBDBDD SDS BDDBBDBBDBDD BDDDBBBDB BBDDBD SSD BB BB DBB श् । “ছোড়িদি হী করে বসে আছে, চলুন শীগগির।” ত্রিষ্টুপের মুখ গম্ভীর হইয়া গেল। —“ক্ষিতু, তোমাকে কে বলল ছোড়দি হা করে বসে আছে ?” ক্ষিতীশ একটু ভড়কাইয়া গেল, বড় বড় চােখ মিলিয়া ত্রিষ্টুপের মুখের দিকে চাহিয়া সে বলিল, “আমি দেখে এলাম যে ?” “ও তুমি দেখে আসছি। দাদা বলতে বলে নি, না ?” ক্ষিতীশ সজোরে মাথা নাড়িয়া বলিল, ‘দাদা আপনাকে ধরে নিয়ে যেতে বলেছে।” ‘কেন ? ক্ষিতীশের মুখে এবার একটু হাসি দেখা দিল। বড়রা কি বোকার মত কথা বলে ! “পিঠে খাবার জন্য ।” ছোড়দি কি বলে জানেন ? আপনি শুধু