আশ্বিন, ১৩১৯ ৷৷ মন্দারে মধুসূদন। \9SS কিন্তু বৈজ্ঞানিকের শুষ্ক সংশয় ভক্তের হৃদয়কে বিচলিত করিতে পারে না। তাই-মান পূজা করিয়া মুক্তিলাভের আশায় আজিও মকর সংক্রান্তির দিনে লক্ষাধিক নরনারী অসংশয়িত চিত্তে এই পর্ব্বততলে ज1भtरठ श् । মন্দারের সঙ্গে নানা পৌরাণিক কাহিনী বিজড়িত। সৃষ্টির আদিতে ভগবান বিষ্ণু যখন অনন্তশয্যায় শয়ান ছিলেন, সেই সময়ে তাহার কর্ণািমল হইতে মধু ও কৈটভ নামক ভীষণ দৈত্যদ্বয়ের উৎপত্তি হয়। মধু ও কৈটভ জন্মগ্রহণ করিয়া ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বরকে বধ করিতে উদ্যত হইলে ভগবান বিষ্ণুর সহিত তাহাদিগের ঘোরতর সংগ্রাম উপস্থিত হয়। দশ সহস্ৰ বৎসর BDBD KD DBBB BBB BD DBDDB S SDDDDDS DBDSDD DB BDD KKS নিৰ্গত হইল না ; মুণ্ডহীন দেহ সৃষ্টি সংহারে উদ্যত হইল। তখন ভগবান সেই ছিন্নমুণ্ড দেহের উপর মন্দার গিরিকে রণা করিয়া স্বয়ং পর্ব্বতোপরি দণ্ডায়মান হইলেন। তদবধি ভগবান বিষ্ণু মন্দারে নিত্য বিরাজিত এবং সেই দিন হইতেই মধুসূদনের নাম মন্দারের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্য ভাবে সংশ্লিষ্ট । পুরাণপ্রথিত সমুদ্রমন্থনের সঙ্গে ও মন্দারের স্মৃতি চিরসংবদ্ধ। মন্দারকে অবলম্বন করিয়াই দুর্ব্বাসাবিড়ম্বিত দেবকুল লক্ষ্মী এবং অমৃতকে পুনঃপ্রাপ্ত হইয়াছিলেন । কিন্তু ভক্তের সরল বিশ্বাসের কথা ছাড়িয়া দিলে প্রত্নতত্ত্বানুসন্ধিৎসুর নিকটেও মন্দারের মূল্য সামান্য নহে। মন্দারের চতুর্দিকে প্রায় দুই মাইল স্থান ব্যাপিয়া বহু অট্টালিকা, প্রাচীর, প্রস্তরমূর্ত্তি, বাপী এবং তড়াগের অবশেষ। দেখিলেই মনে হয়, ইহার নিকট কোন বিশাল নগরী প্রতিষ্ঠিত ছিল। পৰ্বতমূলে একটি ভগ্নাবশেষ অট্টালিকা। অট্টালিকার প্রাচীষ্মে অসংখ্যা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গবাক্ষ । স্থানীয় জনপ্রিবাদ এই যে, “দীপাবলগীয়া” রাত্রিতে নগরবাসী প্রত্যেক গৃহস্থ এই গবাক্ষে একটি করিয়া প্রদীপ দিতা ; এবং এইরূপে প্রদত্ত প্রদীপের সংখ্যা এক KEDD DBD DBBDBD DS DKLDB D DBzBS D BD tB S Cc SDKHtS (४lअद्विी) छिल । এই অট্টালিকার কিছু দূরে আর একটি প্রস্তরনির্ম্মিত অট্টালিকার SDEDDESS SYDDD D DDS DBKS 0BBDB BBDBB t BDDD
