يخ" "-. محله سي سه * * C حصص محصنیس-۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔ --"۔ ፲'ኳ • A 峰 ミ" CU")
- Mara
অলবেরুণীর ভারত-বিবরণ। অলবেরুণী তঁাহার ভারত-বিবরণ-বিষয়ক গ্রন্থে হিন্দুদিগের আচারব্যবহারসম্বন্ধে কিঞ্চিৎ আলোচনা করিয়াছেন। তঁহার মতে, এই সকল আচারব্যবহার অদ্ভুত্ব ও বিস্ময়কর । আমরা নিয়ে ঠাহার মত লিপিবদ্ধ করিলাম । যদি কোন ঘটনা কদাচিৎ ঘটে ( সম্পন্ন হয় Y এবং তাহ প্রত্যক্ষ করার সুযোগ অতি বিরল হয়, তাহা হইলে আমরা সেই ঘটনাকে আশ্চর্য্যজনক বালিতে পারি ; যদি এই আশ্চর্য্যজনক ব্যাপার অতি মাত্রায় বৰ্দ্ধিান্ত হয় তবে তাহ। কৌতুহলোদ্দীপক এমন কি অলৌকিক বলিয়া গণ্য হয় ; কারণ, তাহা আর প্রাকৃতিক নিয়ম দ্বারা পরিচালিত হয় না এবং যতক্ষণ অপ্রত্যক্ষীভূত থাকে ততক্ষণ কল্পনাসৃষ্টরূপে গৃহীত হয় । অলবেরুণী বলিয়াছেন যে, অনেক হিন্দু আচার তাহদের দেশের আচার হইতে এত বিভিন্ন যে, সেগুলি তাহাদের নিকট ভীষণ বলিয়া প্রতীয়মান হয়। হিন্দুদিগের আচার দেখিয়া অনেকে মনে করিতে পারেন যে, তাহার। ইচ্ছা পূর্বকই তাহদের - (মুসলমানদিগের) নিয়ম পরিবর্তিত কািরয়া বিপরীত নিয়ম গ্রহণ করিয়াছেন ; কারণ তঁহাদের আচারব্যবহারের সহিত হিন্দুদিগের আচার ব্যবহারের কোন সোসাদৃশ্য নষ্ট এবং একের আচারব্যবহার অপরের আচারব্যবহারের বিপরীত । যদি কখনও ঠাহীদের রীতিনীতির সহিত হিন্দুদিগের রীতিনীতির কোন সাদৃশ্য থাকে তাহা হইলে নিশ্চয়ই তাহার ঠিক বিপরীত অর্থ আছে বুঝিতে হইবে এইরূপ মন্তব্য প্রকাশ করিয়া অলবেরুণী হিন্দুদিগের আচার ব্যবহারের নিয়লিখিত মত বর্ণনা করিয়াছেন । হিন্দুগণ তাহদের শরীরের কেশ কর্ত্তন করে না । পুরাকালে উত্তাপহেতু তাহারা সংগ্রাবস্থায় থাকিত এবং সর্দিগর্ম্মি নিবারণ করিবার জন্য মস্তকের কেশ অকিঞ্জিত রাখিত । আলস্যপরায়ণ হইয়া তাহারা দীর্ঘ নখ রাখিত ; কারণ, তাহারা সেগুলিকে কোন কার্য্যে ব্যবহার করিত না, কেবল তাহদের সুখপ্রদ কর্ম্মহীন জীবনে সেগুলির দ্বারা মন্তক চুলকাইত এবং উকুন অন্বেষণজন্য চুল পরীক্ষা १ शिष्ठ । হিন্দুগণ নিঃসঙ্গে একে একে গোময়লিপ্ত আস্তরণের ( গোময় লিপ্ত ভূমি ঃ)