পাতা:ইংলণ্ডের ডায়েরি - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• ইংলেণ্ডের ভায়েরি আমি এই থীয় ব্যাপার পূর্বে কখনও দেখি নাই। খীশুর স্মরণার্থে ইহার এরূপ করেন। কোন মহাজনের স্মরণার্থ এরূপ করাটা একটা প্রথার মধ্যে দাড়াইলে, তাহার ফল কতদূর থাকে তাহা বলিতে পারি না। কিন্তু একটা চিন্তা আমার মনে উদয় হইল ঃ এই প্রথা সুরাপানটাকে পশ্চিম দেশীয় খৃষ্টাঙ্খিত জাতিসকলের মনে নির্দোষ করিয়াছে এবং সেই কারণেই খ ষ্টানগণের মধ্যে সুরাপান নিবারণ করিতে গেলে তেমন ফল পাওয়া যায় না। : ৮-১০-৮৮)। আজকার বিশেষ ঘটনার মধ্যে দুর্গামোহনবাবুকে লইয়া মিস কলেটের সঙ্গে দেখা করিতে গিয়াছিলাম। তিনি দুৰ্গামোহনবাবুকে একটি পুস্তক উপহার দিলেন। দুৰ্গামোহনবাবু বলিলেন, মিস্টার নাইটকে দিবার জন্য ১০০ পাউণ্ড अनेिब्राह, अदिलएशहै ऊँश्iिcक अiर्टांछेदन । হলোয়ে ইয়ুখল ইনস্টিটিউট ১০-১০-৮৮। রাত্রে হলোয়ে ইয়ুখস ইনষ্টিটিউট দেখিতে গিয়াছিলাম। এখানে প্রায় দুইশত যুবক, ইহাদের বয়স ১৪ হইতে ২১ পর্যন্ত, প্রতিদিন রাত্রে সম্মিলিত হয়। স্কুল ও ক্লাব এই দুই বস্তু মিলাইলে যাহা হয়, এই ইনষ্টিটিউটটি। তাই। যুবকদিগকে অঙ্কশাস্ত্র, কিমিতিশাস্ত্র, প্রভৃতি শেখান হয়। একটি লাইব্রেরী আছে, যাহা হইতে এখানকার যুবক-মেম্বারগণ পুস্তক বাড়িতে লইয়া যাইতে পারে। একটি জিমনেশিয়ম আছে, তাহাতে অনেকগুলি লোককে খেলিতে দেখিলাম । ১১-১০-৮৮। আজি দুৰ্গামোহনবাবু দেশে যাত্রা করিলেন। ‘লিভারপুল স্ট্রট” স্টেশন হইতে ট্রেনে করিয়া য়্যালবার্ট ডক’ পর্যন্ত যাওয়া গেল। তিনি ‘মির্জাপুর’ নামক ষ্টীমারে যাত্রা করিলেন। ষ্টীমারে গিয়া পুরাতন লোক সৰ দেখিতে পাইলাম। পুরাতন প্যাসেঞ্চারিদিগের মধ্যে দুই-একজন যাইতেছেন। মাত্রাজের বিশপটিকেও ঘাইতে দেখিলাম। মির্জাপুর’ শ্রীমারে দুৰ্গামোহনবাবু যাইতে পারিলেন বলিয়া আনন্দ হইল। কারণ, সেই সকল পুরাতন চাকৰ,