মাসোলিস বক্তৃতা ; চীন-এর বিষয়ে অনেক কথা শুনিতে পাওয়া গেল। ঘাহা – শুনা গেল, তাহাতে বোধ হইল যে, হিন্দুদিগের ন্যায় চীনাদিগেরও ভূতকালের BLD LBDBD DDD TBE BD BBD LLLLBD DDB DB KS তাহাদেৱ । সাহিত্য প্রাচীনকালের সাহিত্য ; তাহদের আইন প্রাচীনকালের আইন । হিন্দুদিগের ন্যায় তাহারা পিতৃপুরুষের শ্রাদ্ধ করে। হিন্দুদিগের ন্যায় পুত্রের উপরে পিতার সম্পূর্ণ প্রভূত্ব। পিতৃপুরুষের প্রতি অতিরিক্ত ভক্তি ও BBuBBB BDuD BDBD DDYSSigB SDD DBBB SDD BDDD থাকাতে চীনাবাসিগণ বর্তমান উন্নতির অংশীদার হইতে পারিতেছে না । সভ্য জগতের নবাবিষ্কৃত তত্ত্বসকল তাহদের নিকট প্রচ্ছন্ন রহিয়াছে। ভারতবর্ষেও উক্ত উভয় কারণ বিদ্যমান। কিন্তু ঈশ্বরানুগ্রহে ইংরাজ গভর্ণমেণ্ট ও ইংরাজি শিক্ষা প্রচলিত হইয়া উক্ত উভয় ভাবকে ক্রমে শিথিল করিতেছে। ব্রাহ্মসমাজ উক্ত উভয় ভাবে ভগ্না করিবার পক্ষে সহায়তা করিতেছে। আদ্যকার আর একটি প্রধান ঘটনা। এই ঃ মাসোলিস হইতে মিঃ ডব্লিউ এফ হাণ্ট নামে একজন ইংরাজ সন্ত্রীক আসিয়াছেন। পরিচয়ে জানা গেল, ইনি একজন খীইস্ট, বা একেশ্বরবাদী (১) ; রেভারেণ্ড মি: ভয়সীর চার্চের একজন বহুদিনের সভ্য। ইহার ও ইহার স্ত্রীর সহিত ব্রাহ্মসমাজ বিষয়ে অনেক কথা হইল ও ভয়সীর কার্যের বিষয়েও অনেক আলোচনা হইল। কথাবার্তাতে বোধ হইল, ইংলণ্ডে খীইস্টিক মুভমেন্ট-এর জীবনীশক্তি নাই, অর্গনিজেশন নাই, কোন কাজে উদ্যোগ নাই। আমার বোধ হইতেছে, ইংলেণ্ডেয় খীইস্টগণ কেবল খৃষ্টধর্মের ভ্রম প্রদর্শন লইয়া ব্যন্ত আছেন ; বীইজম-এর (১) খীইস্ট-ইউনিটেরিয়ানগণের মধ্যে একদল আছেন, বাহারা ধীশুখৃষ্টকে ভগবানের “একজাতপুত্র” বা প্রত্যাদিঠ মহাপুরুষ ও পরিত্রাতা বলিয়া স্বীকার না করিলেও তেঁাহাকে ধর্মগুরুগণের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বলিয়া একান্ত ভাবে বিশ্বাস ও মান্য করেন ; কিন্তু আর এক দল আছেন, র্যাহারা উহাকে মহামানৰ বলিয়া স্বীকার করিলেও একান্তভাবে তাঁহারই অনুগত নহেন। খীইস্টগণ এই শেষোক্ত । দলভুক্ত ; তাহারা উদার ভাবে জগতের সমস্ত মহাপুরুষগণকেই শ্রদ্ধা করেন। ।
