-ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী। $'•¥ গবের কারণে হলো জীব হত্তর । শেখেতে পেলেন তার সমুচিত ফল । D এর স্বার খাদক সম্বন্ধ পরস্পর ॥ ভাঙ্গালেন বল বুদ্ধি হাসালেন দল। গতির শাস্ত্র দেখ শাস্ত্র বটে এই। " সমাজ হাসিছে তার ভাব এচে এচে । ক্তিকবিচারে কোন ব্যকিম নেই। ঘরে তুলে পাক ঘুটি বসিলেন কেঁচে । ঐশ্বরের অভিপ্রায় মাংস খাবে নব । দায়ে পড়ে পূৰ্ব্বভাব ধরিলেন পিছু। rরণেশল তাই মুখের ভিতর। শুধুমাছ মাস নয় আরো আছে কিছু। দিনে অদন-সুৰ্থ বদনে প্রকাশে। সমুদয় ফুটে লেখা না হয় বিহিত । 'श्र७द्रांज-अरु” नय नख छठे *** ॥ মসলা চলেছে কত পানের সহিত ৷ ছেড়ে দেও ছেলে-খেলা ফেলে দেও “কুম - , মাস মাছ ভাত খেয়ে মুখে দেও ঘুম ॥ করোনাকে ধুমধাম টুমটীম আর । ছিড়ে ফেল “বাহ বস্তু’ সে মত মসীর ॥ মাখিতেছ “বিষ্ণুতেল" তাই মাথ গায় । অtয় যেন ভেবে ভেবে নাহি ঘটে দায় ; পাকতেল মাখ আর নিত্য কর স্নান । প্রমাণ প্রত্যক্ষ দেখে ভ্রান্ত স্তব জীল । নয় ছায় নাছি বঝে নিজ निक 'ि`त् ॥ এ মতের বিপবীত কথা যব কয়। ठांनत /न नेौष छेकि अंश्रीश नय । म ग अरु शक नर्छ भन्न श्रछि4य । কে বলে অক্ষয়-মত কে বলে অক্ষণ ? প্রণিধান কর সবে গুণের বিTাবে । সেরূপ মাহার কর লে মত অক্ষয় হলে ক্ষয় বলি কাবে ? शं যা হয় বিধান ॥
- —- কোটি কোটি গ্রন্থকার লিখিছেন যাহা । দক্ষয় অক্ষয় মত ভেবে দ্রমে বয়। و چای مجی-۲ گ
o কুম’ ধরে এক কেন কাট তুমি তাহ ? ক্ষয় যাতে ক্ষয় পায় সে নয় অক্ষয় ? মনে কর যতদিন স্বষ্টির বয়েস । আমিষ অবিধি বলে যে কবেছে গোল । সে এখন নিত্য পায় শামুকের ঝোল | নদে শান্তিপূর ফিবে ফিরিয়া হুগলী । শেষ করিয়ছে যত দেশের গুগলী ॥ তত দিন আছে এই মতের আদেশ । দ্রব্যের যে গুণ হয় সব যার জানা । যাহে যার রুচি কেন তুমি কর মান ? দেশ-দেহ-রোগ-ভেদে খাদ্যের বিধান । নিরামিষ আহtrরতে ঠেকেছেন শির্থে। g কেমনে করিবে তুমি বিরূপ প্রমাণ ? ঘুরিতেছে মার্শম ও মাথামুও লিখে । গুরু হয়ে উপদেশে করিয়াস্থ গোড় । কোথা ঠীর “বাহাবস্তু’ মানব-প্রকৃতি । মিছা মতে আনিয়াছ গোটা কত ছোড়া ! এখন ঘটেছে তায় বিষম বিকতি । তোমার হইয়া চেলা গুরু যারা বলে । উদরের বোগে আর অর্শে পায় হৃথ। তারা যেন এই মতে অার নাহি চলে । مصي দিবানিশি মাথা ঘোরে সদাই অসুখ । • , . ওহে ভাই যদি চাওঁ নিজ উপকার। মত চালাবার তরে লিখিলেন বই। অক্ষয়ের মতে তবে চলোনাকে আর ॥ এখন সে লিখিবর শক্তি সুর কই ? শেষে তুমি চেলা হও মন করি কষ। o, হাতে মাথা যার ঘুরে। আগে গিয়ে দেখে এসে গুরুঞ্জীর দশ । আর কথা না করে। ই গুরু গুরু হয় গুরু বোধ যার । মূল মাছ বিনা আগে ছিল না আহার। সে কিছুদিন করিলেন বিপরীত আর m গুরু নিজে লঘু হলে কিসে হবে ভার?
