পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/১৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২২ বরষায় খেলে চুলি, দশদিক কবে অন্ধকার। দ্বার দিয়ে ঘরে রব, এ প্রকার সাধ্য আছে ক}র ? কিবা ধনী কিবা দীন, ক্ষীণ হীন মলিন সবাই । বলবুদ্ধি করে নাছি, করিতেছে ত্ৰাহি ত্ৰাহি, কোনরূপে রক্ষা আর নাই। এ তাপ ভূতল ফুড়ে, ব্যাপিল পাতাল জুড়ে, ৰামুকির মাথা পুড়ে যায়। উপরে গুড়েছে স্বৰ্গ, মরি মরি হয় এ কি দায় ॥ দিনকর খরতর, জরজর হলো ত্ৰিভুবন । বিশ্বের জীবন বায়ু, জীবনদ না দেয় জীবন ৷ ভূমে শস্ত ফল গাছে, জলেরে জীবন সবে কয়। বল বল গুনি তাই, জীবের জীবন কিসে রয় ? १५| ६५| *ांशैौ शङ, শাখাপত্ৰ সব হলো সার। ঘোর তৃষ্ণ সয়ে সয়ে, সমুদয় চার গেল মারা ॥ তাপেতে শুকায় মূল, কোথা আর ফল ফুল, ফলবাসে বহি করে বাসা। সৌরভে গৌরব নাই, আমো নাকি পাই, স্ত্রাণ নিলে জোলে যায় নাসা ॥ বৃক্ষ সহ যত লতা, কি কব দুঃখের কথা, সখ্যভাবে ছিল এতদিন । মুখ তুলে সেই লতা, এখন না কয় কথা, নতমুখে হতেছে মলিন। বৃক্ষবর বক্ষে করি,

  • リ* ー ー ফলতাল শুল করপ হস্তভা ।

جین به ۔ه দিবসে বাহির হয়, একভাবে কাটে দিন, করিছে অমরবর্গ, অমরেরা মরমর, সে হবে বিশ্বের আয়, আহারে জীবন বঁাচে, এ জীবন বিনা ভাই, শুকাতেছে অবিরত, ক্রমেতে নীরস হযে, শাখারূপ করে ধরি, vঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী। পলন উড়ায়ে ধূলি? নাগর নাগবী যোগ, মরি কি মুখের ভো করেছিল প্রেম-মালাপন ॥ " দীর্ঘ কায় প্রাণপতি, লতা বালা বসবৃন্ত পতি-মুখ-চুম্বন-আশায়। দিতে দিতে আলিঙ্গন, করি দেহ সঞ্চাল দ্রুতগতি উৰ্দ্ধমুখে ধায়। মরি মরি আহ আহা, এখনি দেখিছি যাহ ক্ষণপরে তাহ নাই আর । পতির অবস্থা-ভেদে, সতী লতা মবে খে৷ে কালের কি ভাব চমৎকার ॥ কালের কি ধৰ্ম্ম হেন, আষাঢ়ে বৈশাখ যে বিন্দুপাত না হয় ভূতলে। জোলে পুড়ে ছারখাব, ধরণী কি বঁাচে অt ঘৰ্ম্ম আর নয়নের জলে ? নীরদে না পেয়ে নীর, শাঁপা অfর শপিনী হবে গেল দারুণ তুর্দশা । নবনী এ প্রকাবে, কেমনে রাখিতে পা কোথা তবে মৃগেল ভৰসা। কবি কাছে কবি খেদ, অভেদে ঘটেছে ভে লুপ্ত হয় বেদ-বাপচার। স্বভাব অভাব ধরে, স্বাঃ সপ নাশ ক.ে t নিদাঘ নাস্তিক রোচক | পুরুষেণ ঘোর সাজা, ঠিক যেন ষ্টলে রাজ পেটে পুরে জলের সাগর। ঢক ঢক গেলে যত, উদরী-রোগের মা সকলেরি উদর ডাফর ॥ পাতে মাত্র দিই হাত, কে খায় গরম ভাত পোড়ে থাকে ব্যঞ্জন সকল । কেবল তাম্বল গাই, পেটের সম্বল তা টম্বল টম্বল'টালি জল। উহু উন্থ রথ রাম, পচিয়া গায়ের চf ঘাম ফুড়ে ঘামচি নির্গত। দাদ কও, সব গায়, নাটুরে মারীর গু