পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৩৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ما نتاج কবিতাসংগ্রহ । ধার বলে বলিতেছ, যার বলে চলিতেছ, যার বলে চালিতেছ দেহ। র্যার বলে তুমি বলী, র্তার বলে আঁমি বলি, ভক্তি ভাবে কর তারে স্নেহ ॥ প্রস্থত তোমারে যেই, তাহার প্রস্তী এই, বসুমাত মাতা সবাকার । কে বুঝে ক্ষিতির রীতি, তোমার জননী ক্ষিতি, জনকের জননী তোমার। কত শস্য ফলমূল, না হয় যাহার মূল, হীরকাদি রজত কাঞ্চন । বঁাচাতে জীবের অপু, বক্ষেতে বিপুল বসু, বসুমতী করেন ধারণ ॥ সুগভীর রত্নাকর, হইয়াছে রত্নাকর, রত্নময়ী বসুধার বরে। শূন্যে করি অবস্থান, করে করে কর দান, তরণি ধরণীরাণী-করে ॥ ধরিয়া ধরার পদ, পেয়ে পদ নদী, নদ, জীবনে জীবন রক্ষা করে । মোহিনী মহীর মোহে, বহ্নি বারি বন্ধু দোহে, প্রেমভাবে চরে চরাচরে | প্রকৃতির পূজা ধর, লকে প্রণাম কর, প্রেমময়ী পৃথিবীর পদে ।