- نام ببریم. - عی که می श्र्श्ारश्च । পরিগুষ্যং খলখাক্যে বিরুদ্ধং যন্থ ভাষতে । বাকচক্ষু পূজয়ক্তি নো তখোhেনির্ভুলতাপি ১৪ স্বভাৰদ্বিস্তৃতিং গচ্ছন মনোবাঞ্চায়কৰ্ম্মভি: | অতিযোগে চ সাক্ষ্যে বা তুষ্ট: স পরিকীৰ্ত্তিতঃ ॥১৫ সন্দিয়ার্থং স্বতন্ত্রী য: সাধয়েদাশ নিপতেং । ন চাহন্তে বদেং কিঞ্চিন্ধীনে দণ্ড্যশ্চ স স্মৃত: ॥ ১৬ সাঙ্কিযুভয়তঃ সৎসু সাক্ষিণঃ পূৰ্ব্ববাদিন । পূৰ্ব্বপক্ষেইধরীভূতে ভবত্ত্বাত্তরবাদিন । ১৭ সপণশ্চেদ্বিবাদ: স্যাত্তঞহীনস্তু দীপয়েৎ এবং বন্ধ হইয়া আসে, পূৰ্ব্বাপর-বিরুদ্ধ বহুতর কথা কহে, সুমিষ্ট কথা কহিতে পারে না, প্রতিস্নিগ্ধ অবলোকনে অসমর্থ হয়, ওষ্ঠাধর বক্র করে,— এইরূপ যে ব্যক্তি স্বভাবতঃ (অর্থাৎ অন্ত কোন ভয়াদি নিমিত্ত ব্যতীত ) বিকৃতভাব প্রাপ্ত হয়, অভিযোগেই হউক, আর সাক্ষ্যেই হউক, সে ব্যক্তি তুষ্ট বলিয়া কীৰ্ত্তিত হইয়াছে। যে প্রৌঢবাদমাত্রপরায়ণ হইয়া, অধমর্ণের অস্বীকৃত ধন বিনাপ্রমাণে সিদ্ধ করিতে চেষ্টা পায়, যে অভিযুক্ত হইয়া পলায়ন করে এবং যে অভিযুক্ত, উত্তর লেখনাদির জন্ত বিচারকের আহবানে সভায় উপস্থিত হইয়া কোন ৷ উত্তর না দেয়, তাহারা বিবাদে হীন এবং দগুনীয় হয়। (ভাষার্থ শ্রবণের পর প্রতিবাদী যাহা বলিবে, তৎসমস্ত বাদীর সম্মুখে লেখ্য ; অনস্তর বাদী সাক্ষী প্রভৃতি দ্বারা আত্মপক্ষ সপ্রমাণ করিবেন, ইহা অষ্টম শ্লোকে উক্ত হইয়াছে ; এক্ষণে সন্দেহ হইতে পারে যে, প্রতিবাদীর সপ্রমাণ উত্তর-লেখনের পর বাদী, আত্মপক্ষ সমর্থন করিবে না,— বাদীর ভাষার স্তায় কেবলমাত্র প্রতিবাদীর উত্তরলেখনের পর, বাদী সাক্ষী প্রভৃতি দ্বারা আত্মপক্ষ সমর্থন করিবে ? এই সনোস্থ-নিরীকরণার্থ যোগীশ্বর বলিতেছেন,— ) উভয়পক্ষের সাক্ষী উপস্থিত থাকিলে, প্রথম বাদীর সাক্ষিগণকে জিজ্ঞাস করবে ; বাদিপক্ষ তুৰ্ব্বল হইলে, প্রতিবাদীর সাক্ষিগণকেই প্রথমে জিজ্ঞাসা করিবে । * যদি - পবদ্ধপূৰ্ব্বক (অর্থাৎ “আমি যদি পরাজিত হই,
- “এ সম্পত্তি আমার ;” “বেশ ! এ সম্পত্তি জামায়” এইরূপ বিবাদী উভয়-পক্ষের সাক্ষিগণ উপস্থিত থাকিলে যিনি বলিতেছেন,—“এতকাল পূৰ্ব্বে আমাকে অমুক দান করিয়াছে, এতদিন ভোগ করিয়াছি,”—তাহার সাক্ষিগণকেই প্রথমে জিজ্ঞাসা
fাজিক । :כל "ל দগুঞ্চ সপণং রাঞ্জে ধনিনে ধনমেৰ স্থা ॥১৮ ছলং নিরস্ত ভূতেন ব্যবহারান নক্ষ্মেণti ভূতমপ্যমুপন্তস্তং হীয়তে ব্যবহারতঃ ॥ ১৯ নিহ্ন তে লিখিত নৈকমেকদেশবিভাবিত্ত । দাপঃ সৰ্ব্বং নৃপেণাৰ্থং ন গ্রাহানিবেদিত ॥ ২ স্মৃত্যোবিরোধে স্তায়ত বলবান ব্যবহারতঃ । অর্থশাস্ত্রভু বলবদ্ধধৰ্ম্মশাস্ত্রমিতি স্থিতিঃ । ২১ । జt লিখিতং ভুক্তি: সাক্ষিণশ্চেতি কীৰ্ত্তিতম্। এষামষ্ঠতমাভাবোদিবাস্ততমমুচ্যতে ॥ ২২ হই, তাহা হইলে এত টাকা হারিব? এইরূপ বাজি রাখিয়া ) বিবাদ হয়, তাহা হইলে রাজা পরাজিত ব্যক্তির নিকট হইতে রাজ-সরকারে উচিতমত অর্থ দণ্ড ও পণোল্লিখিত অর্থ এবং জেতাকে সাধিত অর্থ দেওয়াইবেন । বিচারক, বাদি-প্রতিবাদীর প্রমুণাদি কথিত বিষয় নিরণকরণপূর্বক ব্যবহার কার্য্যকে উদঘাটিত-সত্যের সহিত যোজিত করবেন ; কারণ প্রকৃত সত্য.বিষয়ও অমুপন্তস্ত থাকিলে ব্যবহারে হ’ন হইয়া পড়ে। প্রতিবাদী যদি বাদীর লিখিত সমস্ত বস্তুর অপলাপ করে অর্থাৎ ঋণগ্রহণ বিচারে বাদী বলিল,—“আমার ৫০ স্বর্ণমুদ্র, ৫০ রজতমূদ্র, উত্তম উত্তম বস্থযুগ গ্রহণ করিয়াছে”; প্রতিবাদী যদি তত্বত্তরে বলে,—“আমি কিছুই লই নাই; কিংবা লইয়াছিলাম বটে, কিন্তু সমস্তই পরিশোধ করিয়ছি” ; এমত স্থলে যদি অপলাপিত বখ সকলের মধ্যে অন্ততঃ একটা বস্তু ও প্রতিবাদীর নিকট প্রাপ্য বালিয়া প্রমাণিত হয়, তাহা হইলে রাজা, বাদিলিখিত সকল বস্তুই প্রতিবাদীর নিকট হইতে দেওয়াইবেন । কিন্তু বাদী ভাষাকালে যে বঙ্গয় উল্লেখ করে নাই, অথচ তৎপরে উল্লেখ করিয়াছে, তাহা আর দেওয়া যাইবে না। ১১-২০। স্মৃতিস্বয়ের বিরোধ উপস্থিত হইলে প্রাচীন আচারদৃষ্টে স্থিরীকৃত স্থায়ই প্রধান (অর্থাৎ যাহা স্থায় বলিয়া বোধ হইবে, তাহা করিবে ) এবং অর্থশাস্ত্র হইতে ধৰ্ম্মশাস্ত্র বল বান (অর্থাৎ এতদুয়ের বিরোধে ধৰ্ম্মশাস্ত্রই গ্রাহ), ইহাই নিয়ম। লিখিত দলিল, ভোগ এবং সাক্ষী, করিবে। জুপর ব্যক্তি যদি পূর্বেই বলিয়া থাকেন যে, “পূৰ্ব্বে এ সম্পত্তি বিবাদীর ছিল, এঙ্কণে এই কারণে আমার কুইয়াছে,” তাহা হইলে এই ব্যক্তির সাক্ষিগণকেই প্রথম জিজ্ঞাসা কর্তিৰে। ইহা মিতাক্ষর-সন্মত ব্যাখ্য' । , ' ,
