পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (তৃতীয় বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

लायूल थी। O Vibo পুরে আসিয়া আশ্রয় লইলেন। থানখানানের মৃত্যু-সংবাদ বাদসাহের নিকট পহুছিলে, বাদসাহ লাহোরের শাসনকৰ্ত্তা হোসেন কুলী খাকে খা জাহান উপাধি প্ৰদান করিয়া বাঙ্গলার সুবেদার নিযুক্ত করেন, ও তাহাকে সম্বর অগ্রসর হইবার জন্য আদেশ দেন। কিন্তু হোসেন কুলীখার সৈন্যসকল পাঞ্জাবে থাকায়, তঁহাকে কয়েক মাস অপেক্ষা করিতে হয় । দায়ুদ টাড়া অধিকার করিলে, বাদসাহ হোসেন কুলী খাকে অবিলম্বে বাঙ্গলায় উপস্থিত হইবার জন্য আদেশ প্রদান করেন এবং হোসেন কুলীও বাঙ্গলা অভিমুখে অগ্রসর হন। আফগানেরাও তাহার জন্য অপেক্ষা করিতে থাকে । এই সময়ে চাদি দিক হইতে পাঠানেরা দায়ুদের পতাকামূলে আসিয়া সমবেত হয় এবং তিনি প্রায় ৫০ সহস্ৰ অশ্বারোহীর নেতা হইয়া উঠেন। তাহারা এরূপ দুৰ্দৰ্য ছিল যে, আপনাদের জীবন বল দিতে কিছুমাত্র বিচলিত হইত না । খ্যা জাহান প্ৰথমে বাঙ্গলার দ্বার তেলিয়া গুড়িতে আসিয়া উপস্থিত। হন ; তথাকার দুর্গে ৩ সহস্ৰ পাঠান অবস্থিতি করিতেছিল, তাহারা মোগলদিগের গতিরোধ করিয়া ঘোরতর যুদ্ধে প্ৰবৃত্ত তহল । সেই যুদ্ধে তাহাদের মধ্যে প্ৰায় পঞ্চদশ শত জীবন বিসৰ্জন দেয় । তেলিয়া গুড়ি অধিকার করিয়া g BDDBDB LDD DBBBDBD DB SS BBDBBD DDBD DDBB DS DBBB DDS ধানী পরিত্যাগ করিয়া আক মহলে শিবির সন্নিবেশ করিয়াছেন । এই আকমহল পরে রাজা মানসিংহ কর্তৃক রাজমহল নাম ধারণ করে, ও বাঙ্গলার রাজধানী হইয়া উঠে । আকমহলের 15(TF | 1, 지어 দিকে পৰ্ব্বতশ্রেণী তাহাকে দুৰ্ভেদ্য করিয়া রাখিয়াছিল । দায়ুদ পরিখা খনন করিয়া নিজ শিবিরকে আরও সুরক্ষিত করিয়াছিলেন । খাঁ জাহান রাজমহলে উপস্থিত হইলে, মোগলপাঠানে আবার ঘোরতর যুদ্ধ বাধিয়া উঠিল এবং কিছু দিন ধরিয়া সেই যুদ্ধ চলিতে লাগিল। খাজা আবদুলা নামে একজন মোগল সেনানী প্ৰথমে জীবন বিসর্জন দিলেন। বাদসাহ সেই সংবাদ পাইয়া পাটনার শাসনকৰ্ত্ত মজঃফর খাকে খাঁ জাহানের সাহায্যের জন্য অগ্রসর হইতে আদেশ দেন। মজঃফর খাঁ পাঁচ হাজার YS