পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

" ' ፣ “ጰ i . . . .ه عه ۔ v تقد في \AA*గ • • '*' :్క* কমলা - ህ‛ c ق.م. . ,...ین . . . . 》终 خ?* '$ اليوم فئة ؟ 1 في هيثم পূর্বের দুঃখরাশিকে যেন ਕਤੂੰ چه করিয়া তুলিতেছিল। সেই অলঙ্কার হরণের পর বিরাজ আর কোন পত্ৰাদি দেয় নাই। তরঙ্গিণী নিজে লিখিতে বা পড়িতে জানে না । জানাজানি হইলে পাছে তাহার কোন অনিষ্ট ঘটে এই ভয়ে কমলাও তাহাকে পত্র দেয় না । সময়ে সময়ৈ বিরাজকে একখানা পত্ৰ লিখিবে বলিয়া সে দোয়াৎ, কলম, কাগজ লইয়া লিখিতে বসে ; কিন্তু লেখা হয় না, কি ভাবিয়া দীর্ঘশ্বাস ফেলিয়া সে সব তুলিয়া রাখে। একদিন অনঙ্গের মত বাসি ভাত ছিল বলিয়া কমলা উনন জালে নাই ; মধ্যাহ্নে ঘরের মেজেতে পড়িয়া অতীত বৰ্ত্তমান ও ভবিষ্যতের নানা কথা মনে মনে তোলা পাড়া করিতেছিল, এমন সময়ে ‘অনঙ্গ একখানা পত্ৰ আনিয়া তাহাকে দিয়া চলিয়া গেল। কমল উঠিয়া বসিয়া তাড়াতাড়ি পত্ৰখানা খুলিয়া পড়িতে আরম্ভ করিল। বিরাজ পত্র লিখিয়াছে :- “আসিয়া অবধি তোমাকে পত্র দিতে পারি নাই বলিয়া যদি মনে করিয়া থাক, নূতন পাইয়া তোমাকে ভুলিয়া গিয়াছি, তবে ভারী ভুল করিয়াছ। বাবাকে আমি স্পষ্টই বলিয়াছি, বিবাহ করিব না। তুমি বলিবে অন্যায় করিয়াছি। হয় তা তাহাই ঠিক ; মা বাপের অবাধ্য হওয়া যে অন্যায় তাহা আমিও বুঝি ; কিন্তু মান্বাপের অনুরোধে ধৰ্ম্মপত্নীকে অকারণে ত্যাগ করিয়া আবার একটা বিবাহ করাও যে পুণ্যকাজ তাহাঁই বা কি করিয়া মনে করি ? তাহারা যুক্তির কথায় কাণ দেন না, মিনতিও শুনিতে চাহেন না। আমি তঁহাদের পায়ে ধরিয়া বলিয়াছি,-“তাকে না ক্ষমা করেন, আমাকে করুন! তাকে নিয়ে ঘরসংসার ক’রতে চাই না, কিন্তু আবার একটা বিয়ে ক’রতে ব’লে আমাকে অবাধ্য ই’তে বাধ্য ক’রবেন না ?--তাতেও নিস্কৃতি নাই। তোমার ও আমার সুখ | y qʻq