পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/২৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কমলা আমাকে হেমন্ত কালিয়ে-কাবাব খাওয়াবে, কাল আবার এই মুখে ভাতে-ভাত ভাল লাগবে কেন ?—তা আজি মাছ-টাছ খাধ (62न् ।' হেমন্ত তখনই প্ৰফুল্লমুখে নামিয়া গেল, এবং রান্নাঘরে নীরদার কাছে গিয়া, রান্নাটা যাহাতে খুব ভাল হয় সেই বিষয়ে ব্যস্ত রহিল । , করুণা এক ডিপে পাণ আনিয়া, কমলার হাতে দিয়া চলিয়া যাইতেছিল; কমলা তাহাকে ধরিয়া বসাইয়া, দুই হাতে তাহার লজ্জানােম মুখখানিকে ফিরাইয়া ধরিয়া সুধাংশুকে বলিল, “ঠাকুরপো!—অনেক দেশ ত ঘুরেছ, এমন সুন্দর মুখ কোথাও দেখেছি ?” সুধাংশু জলখাবারের থালাখানিকে খালি করিবার জন্য বেশ একটু ব্যস্ত ছিল, কমলার কথায় একবার মুখ তুলিয়া করুণাকে দেখিয়া লাইল এবং মুখের ভিতরে যাহা পূরিয়াছিল তাহ উদরে নামাইয়া দিয়া হাসিতে হাসিতে বলিল, “তুমি যেথা থাক, বউদিদি, সেইখানেই স্বর্গের বাতাস বয় ।” 蚌 করুণ কমলাকে ঠেসিয়া, তাহার পিঠে মুখ লুকাইয়া বসিয়া ছিল। কমলার অত্যাচারে সে আর বসিতে পারিল না, তাহাকে ঠেলিয়া দিয়া দৌড়াইয়া পলাইল এবং একবারে নীচের একটা ঘরের কোণে আসিয়া নিঃশ্বাস ফেলিয়া বঁচিল । “মুখে আগুন, ঠেলে ফেলে দিয়ে গেল দেখা!”—বলিয়া, কমলা হাসিতে হাসিতে উঠিয়া বসিয়া সুধাংশুকে বলিল, “শুধু মুখখানি নয়, ঠাকুরপো,- BDDDu TDDB DBDSS DBDB DBD DDBB DBDBD BBBDBDB BDBB DD আর কারো দেখি নি! এই ছোট্ট মেয়েটির অন্তরে এত দয়া-মায়া আছে, আধখানা পৃথিবীতে তা নেই।” । RR\s