পাতা:করুণা - রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.djvu/২৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ مسميصنع مسسي جيميسسم - ੋਣੀਂਵਾਂ পরাজিত হইয়া তৃণসেন ক্ষি প্রগতিতে উত্তরাপথ পরিত্যাণ করিল, অধিকৃত গ্রাম, নগর ও তুর্গ রক্ষা করিবার চেষ্টা না করিয়া শতদ্রুতার হইতে বিপাশা, ইরাবতী, চন্দ্র ভাগ ও সিন্ধু পার হুইয়ং কপিশায় পলায়ন করিল। সাম্রাজ্যের অশ্বারোঠা সেন তাহাদিগের অনুসরণ করিয়া হেমন্তের শেষ ভাগে কপিশায় উপস্থিত হইল । কৃষ্ণ গুপ্ত পদাতিক সেনা লইয়া গ্রীষ্মের প্রারস্তে বাঙ্গলীকে উপস্থিত হইলেন, তখন বক্ষুতীরে স্কন্দগুপ্ত ও ভানুমিত্র, বাহুলীকে হর্ষ গুপ্ত, কপিশায় বন্ধুবৰ্ম্ম, গন্ধারে চক্রপালিত, পারসিক সীমান্তে দেবধর ও সিন্ধুদেশে গোবিন্দ গুপ্ত গুপ্তবংশের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করিয়াছেন । ধীরে ধীরে তাবশিষ্ট প্রথমাভিমানের সেনাগণ ফিরিয়া আসিয়াছে, যুবরাজ স্কন্দ গুপ্ত ভালুমিত্রের সহিত হুণদেশ আক্রমণের উদ্যোগ করিতেছেন । প্রভাতে বক্ষু কীরে তুষার-শুভ্র শীর্ষ গিরিমালবেষ্টিত উপত্যকায় অক্ষোটতরুতলে বস্ত্রাবাসের নিম্নে যুবরাজ ভট্টারক স্কন্দগুপ্ত মন্ত্রণাসভা আহবান করিয়াছেন । বহুদূর হইতে বন্ধুবৰ্ম্ম, চক্রপালিত, আদিত্যবৰ্ম্মা ও দেবধর বক্ষুতীরে আসিয়াছেন। তাহার আদেশে বাহুলীক নগর হইতে হর্ষগুপ্ত ও কৃষ্ণ গুপ্ত পূৰ্ব্বেই আসিয়াছিলেন, বক্ষুর পরপারে অবস্থিত হুণরাজা আক্রমণের পরামর্শ হইতেছিল। স্কন্দ গুপ্ত কহিলেন, “আমি ও ভানু নিশ্চয় যাইব, আর কে যাইবে ?” সকলে সমস্বরে বলিয়া উঠিলেন, “সকলেই ।” যুবরাজ ঈষৎ হাসিয়া কহিলেন, “সকলে যদি যাইবে তবে