বাঙ্গলার গীতিকবিতা 3 Td গেলেন, ৰূপ-রস-শব্দ-স্পৰ্শ-গন্ধময়ী পৃথিবীর পূর্ণ :রূপ আসিতেছে-উঠ উঠ জাগ শ্ৰীকৃষ্ণ-চৈতন্য দিৰ্যোন্মাদের পরে বলিলেন - “ন। ধনং ন জনং ন সুন্দরী কবিতাং বা জগদীশ কাময়ে । মম জন্মনি জন্মনীশ্বরে ভবতাঙক্তিরহৈতুকী ত্বয়ি৷” হে জগদীশ ! আমি তোমার নিকট ধন চাহি না, জন চাহি না, মনোহর কবিতা চাই না, এ সকলের কিছুই আমি কামনা করি না, কিন্তু জন্মে জন্মে যেন তোমার প্রতি আমার অহৈতুকী শুদ্ধা ভক্তি জন্মে, আমাকে এই আশীৰ্ব্বাদ কর । চণ্ডিীদাসের গানে যা অভাব ছিল, মহাপ্রভুর জীবনে তাহার পূরণ হইল। মহাপ্ৰভু বলিলেন, “অহৈতুকী ভক্তি দাও, জগদীশ, আর কিছুরই কামনা করি না।” হে প্ৰাণবল্লভ ! আমি তোমারই, আর যে কিছুই জানি না। ; ইচ্ছা! DBDB DD DBDBB DBDD DBDBDD LDtSS S BBB S KLD YBD DDD করিয়া সুখী হও, কিংবা অদর্শনে আমার মৰ্ম্মকে ভাঙ্গিয়া ফেল। হে লম্পট, তুমি আমার যে বিধান করিলে সুখী হও, তাই কর, তাই আমার ভাল, কারণ আমি জানি তুমি যে আমার প্রাণনাথ-অপর কেউ তা নয়। যখন রায় রামানন্দের সহিত মহাপ্রভুর তত্ত্ব-বিষয়ে প্রশ্নোত্তর হইয়াছিল—তাহার কথা বলিব ! যদিও তাঁহাতে গীতি-কবিতার কিছু নাই, তথাপি চণ্ডিীদাসের উপলব্ধি জ্ঞানের ও রসের মধ্যে দিয়া কেমন করিয়া ফুটিয়া উঠিয়া মহাপ্ৰভুতে তাহার শেষ পরিণতি লাভ করিয়াছে, তাহার কথা বলিতে চাই । শ্ৰীচৈতন্য-চরিতামৃতে তাহার সুন্দর বর্ণনা আছে। রায় রামানন্দকে মহাপ্ৰভু প্রশ্ন করিতে লাগিলেন, রায় कहिgड व्यgिवन 8
