পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গলার গীতিকবিতা Ο Σ “প্রভো, শুধু একটী কথা মনে পড়িতেছে, সেই কথাটী বলিলেই আমার বলার শেষ হয়, কিন্তু তাহাতে আপনার চিত্ত-বিনোদন হইবে কি না, তাহাতে যে সন্দেহ হইতেছে।” মহাপ্ৰভু ব্যগ্ৰী হইয়া কহিলেন, * রামরায়, বল বল, সেই রাধা কৃষ্ণের বিলাসবিবৰ্ত্তের কথা শুনিতে আমার প্রাণ বড় ব্যাকুল হইয়াছে।” তখন রায় গাহিলেন। সর্প যেমন ফণা তুলিয়া বাশীর স্বর শুনে, মহাপ্ৰভু তেমনি ভাবে দুলিয়া দুলিয়া ९७निgङ व्लाcिब्जन्म । “পহিলহি। রাগ নয়ন ভঙ্গ ভেল । स्रक्षुनि दांश्र्व्लि छदक्षि नl cत्रज्ञ ॥” না সো রমণ, না হম রমণী । দুহু মন মনোভাব পেশল জানি ৷” এখানে শ্ৰীমতী বলিতেছেন ঃ না সো রমণ না হম রমণী দুহু মনোভাব পেশল জানি । মন এখানে প্ৰেমরসে ভরপুর। ভেদি-বুদ্ধির রসের অতলে ডুবিয়া গেছে! ইহাই কল্পকলার শ্রেষ্ঠ রূপান্তর। যুগল প্রেমের এই ষে বিলাস-বিবৰ্ত্ত, চণ্ডিদাস হইতে আরম্ভ করিয়া শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্যে তাহার অপরূপ স্মৃত্তি হইয়াছিল। সে শুধু ভাব-রাজ্যের অনুভূতিতে নয়, দেহ মন কৰ্ম্মে ধ্যানে ধারণায়, তাহার সমাধিতে তাহা ভরিয়া উঠিয়াছিল! তাই মনে হয়, চণ্ডিদাস যেন মহাপ্রভুর সৃষ্টিকে আনিতেছিলেন। শতেক যুগের ষে ফুল ফুটিবে, তাহাই বাঙ্গলার মনে লুকাইয়াছিল, যে 해 ‘क्याभ अछिल বেকত হইল । এখন দেখি নু সে',