পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(8 কাব্যের কথা কেমন করিয়া উঠিতেছে। এ ত সেই পূৰ্বরাগ। জ্ঞানদাসের পদের একটু বিশেষত্ব আছে, সে বৈশিষ্ট্য-তঁাহার মূৱলী শিক্ষা “মুরলী করাও উপদেশ যে রন্ধ যে ধ্বনি উঠে জানহ। বিশেষ কোন রান্ধে বাজে বঁাশী অতি অনুপাম কোন রান্ধে রাধা বলি ডাকে আমার নাম 带 带 জ্ঞানদাস শুনিয়া কহ এ হাসি হাসি রাধে মোর বোল বাজিবেক বঁশী’ জ্ঞানদাস বলিতেছেন, রাধা নামে সাধা বাঁশী রাধার মুখে ও “রাধা বলিবে, তার উপায় কি ? বঁাশীরও সেই ভাব রূপান্তর হইয়া আছে সেও ত রাধা ছাড়া আর কিছু বোল বলিতে পারে না, তারও জীবন যে রাধা । কিন্তু এই সকল কবিতায়ই চণ্ডিীদাসের ছাপ। এ কবিতাগুলির মধ্যে চণ্ডিীদাসের হৃদয়ের স্পন্দন অনুভব করা যায় । শ্ৰীচৈতন্য মহাপ্ৰভুর দিব্যোন্মাদের পর আমরা যে কবির পদাবলী পাই, তাহার ভিতরে সেই আগেকার রাগিণীই ফুকারিয়া উঠিতেছে। তবে বাঙ্গলা দেশের একেবারে ঘরের কোণের কথার ভিতর সেই ভাব সত্যরূপে ফুটিয়াছে, এখানেও কল্পকলার সেই রূপান্তর । কবি লোচনদাস, চৈতন্যমঙ্গল প্ৰণয়ন করেন। তঁহারই একটি পদে আমরা দেখিতে পাই, 6তাহা এই— “এস এস বঁধু এস, द्धाशु ख्ibcद्र दम यांभि नभून डब्रिध cडांभiभ 6शथि ( আমায় ) অনেক দিবসে মনের মানসে তোমা ধনে মিলাইল বিধি ।