পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গলার গীতিকবিতা মণি নাও মাণিক নও হার করে গলায় পরি ফুল নও যে কেশের করি বেশ । (আমায়) নারী না করিত বিধি তোমা হেন গুননিধি 3፲፬ጻ] fቐኾ(5ትÑ Cሻማ ወቫሣ በ { বঁধু) তোমায় যখন পড়ে মনে, ( আমি) চাই বৃন্দাবন পানে এলাইয়ে কেশ নাহি বাধি ! ब्रश्न-भांगांड शांछे তুয়া বঁধু গুণ গাই ধুয়ার ছলনা করে কঁাদি। কােজর করিয়া যদি নয়নেতে পারি গো তাহে পরিজন পরিবাদ । বাজন নুপুর হয়ে চরণে রহিব গো লোচনদাসের এই সাধ ॥” ইহার ভিতর সেই প্ৰেম, প্ৰাণের ভিতর কুরিয়া কুরিয়া বাহির হইয়াছে। গৌরাঙ্গের জন্মের পর বাঙ্গলায় আর এত বড় কবি জন্মায় নাই। লোচনদাস গৌরাঙ্গের ভাবে বিভোর হইয়া গাইয়াছিলেন,- “আর শুনেছ। আলো সই গোরা ভাবের কথা । কোণের ভিতর কুলবধু কঁদে আকুল তথা ৷ হলুদ বাটীতে গৌরী বসিল যতনে। হলুদ বরণ গোরাচাদ পড়ি গেল মনে ॥ মনে প্ৰাণে মৈল ধনী রূপ মন প্ৰাণ টানে। ছনছনানি মনে গো সই ছটফটানি প্ৰাণে ॥ কিসের রাধান কিসের বাড়ন, কিসের হলুদ বাট ৷ আঁখির জলে বুক ভিজিল ভেসে গেল পাট ॥