दशढ्लांद्र क्रोडिकांदऊ SN) কলা ? আমি বলিব এই যে, অভিনব রূপ চরিত্র-সৃষ্টি, ইহা বাঙ্গলায়ই সম্ভব, কেননা, ইহা বাঙ্গলায় ঘটিয়াছিল, এবং ইহা বাস্তব সত্য । সেই সত্যের বর্ণনা বৃন্দাবন দাস অতি নিখুত তুলিকায় সংযমের সহিত তাহার সমস্ত ভাবটি ও চিত্রটি একাত্মা করিয়া গড়িয়া তুলিয়াছেন। যখন দরদরধারে রক্ত ধারা বহিয়া পড়িতেছে, তখনও সেই দুই জনের মাঝে দাড়াইয়া “মোরে ভিক্ষণ দেহ প্ৰভু এই দুই শরীর” ইহাতে কি প্রেমের জাগ্ৰত রূপান্তর হয় নাই ? ভগবান আমাদের এই দুই হাত দিয়া আয় আয় বলিয়া ডাকিতে ছেন, আম, ক’ত ব্লকমের খেলাই তাহার সঙ্গে খেলিতেছি । কত দুঃখই তঁহকে দিতেছি, তবুও প্ৰেমময় আয়DDBBDBD BDD BBD DBDBBBSYeYSBD gB BDLJYDSS DBDDDDD মহামত্ত নিত্যানন্দের এ প্রেমলীলা কি ঠিক সেই শ্ৰীভগবানের আদর্শের অনুভূতির রসে সিঞ্চিত নয় ? কোল দিয়া-মারি খাইয়া, তেমনি হাসিয়া হাসিয়া খেলা করিতেছেন । নিতানদের জীবনে সাধনের ধারায় যাহা রূপান্তর হইয়াছে, চৈতন্যভাগবতে বৃন্দাবন দাসের কল্পকলায় রস-সৃষ্টিতে সেই রূপান্তঃই ফুটিয়া উঠিয়াছে। এই রস-সাধনার ধারা গৌড়ীয় বৈষ্ণব দু:সতত্ত্বের ভিতয়ে যথেষ্ট ফুটিয়াছে। সেই জীবনকে আদর্শ করিয়া মহা- , গুরুষেয় প্ৰদৰ্শিত পথে সাধন করিয়া, আত্মার ঘনিষ্ঠ পরিচয় করিতে ও কেহ কেহ সেই রূপান্তয়ে ঐ পরিচয় ও জীবনের সাধনের ও কল্পকলার ধারায় গীতিকবিতা ও গানের সৃষ্টিতে বেশ ফুটিয়াছিল, সৃষ্টিতে বেশ ফুটাইয়। তুলিতে চেষ্টা করিয়াছেন , কিন্তু সকলই সেই পরিপূর্ণ আদর্শ সৃষ্টিতে পহুছিতে পারেন নাই। শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্যচন্দ্রের যে মধুত্ব রসের সাধন, তাহার সঙ্গে নিত্যানুন্দের এই অপূৰ্ব্ব সখ্য, দাস্য বাৎসল্যামিশ্ৰিত ষে অকিঞ্চন সমরস, তাহা আর কোন সাহিত্যে নাই। এই রসম্বষ্টি পরবত্তী নরহরি, নরোত্তম, লোচনা, বলরাম দাস
