পাতা:কুন্তলীন পুরস্কার.pdf/৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अशक्षा दी ! NA সর্বদা সার হামফ্রে ডেভি বা ক্ৰিষ্টোফার কলম্বস জন্মগ্রহণ করে না, তাই ৱেবচারার আবিষ্কারের মধ্যে তেমন originality छिद्र না, অর্থাৎ সে যখন দেখিল প্ৰতিভা খাটাইয়া কিছু আবিষ্কারও করা চাই সঙ্গে সঙ্গে অর্থ উপাৰ্জনও চাই, তখন আর কিছু আবিস্কারের সুবিধা না পাইয়া “কুন্তল-তৈল” নামে একটা কেশ-তৈল আবিষ্কার করিয়া ফেলিল। বোধ হয়। কুন্তলীনের বিক্রয়াধিকা দেখিয়া ও তাহার খ্যাতির কথা শুনিয়া সে ইহার নামের অনুকাবণে নিজের তৈলের নাম বাখিয়াছিল, এরকম অনুকরণ আজ কাল আমাদের দেশের একটি রোগ হইয়া দাড়াইয়াছে। যাহা হাউক শুধু এই তৈল আবিষ্কার করিয়া ক্ষান্ত হইলেই হয় তা বেচারীকে কোন বিপদে পড়িতে হঠােত না, সঙ্গে সঙ্গে কয়েকটা নিরীহ লোকের ७० 8 सांटड मी ।” আমি বাধা দিয়া দলিলাম-“বল কি তুমি, তাহা হইলে কি সে তৈল বিষাক্ত নয় ? আমি বিশেষ প্ৰমাণ পাইয়াছি এ তৈলে উগ্ৰ উদ্ভিজ্জ বিষ বৰ্ত্তমান আছে ।” কমলকৃষ্ণ হাসিয়া বলিলেন, “আরো ভাই কথাটা শোনই, অনেক রহস্য আছে, বঝিতেছ। না মাখিবার তেল খাইয়া মানুষ মরিয়াছে, বিষ থাক বা না থাক, মাখিবার তেল আর কে আমি বলিলাম, “তোমার গল্প শেষ না হইলে আর এ রহস্যের अख् °iशेिरङछि ना,-दव् ।” কমলকৃষ্ণ বলিতে লাগিলেন,