"Yo কুমারসস্তৰ কাব্য ।
- ি"সাক্ষাৎ’——নৈকট্য-ব্যঞ্জক। মহাদেবের সহিত ইহঁদের একাত্মত।
নিবন্ধন সাক্ষাৎ সমুপস্থিতিতে কোন বাধা নাই । ] ৪৪। একই মূৰ্ত্তি, ( কাৰ্য্যভেদে ) ব্রহ্মা-বিষ্ণু মহেশ্বর-রূপে ত্রিধা-বিভিন্ন হইয়াছে ; অতএব ইহাদের মধ্যে জ্যেষ্ঠ-কনিষ্ঠ ভাব সাধারণ –কখনও হর বিষ্ণুর আদ্য, কখনও বা হরি হরের আদ্য ; কখনও ব্রহ্মা, হরি ও হর উভয়েরই আদ্য ; আবার কখনও-বা হরি ও হর, ইহার ব্রহ্মার আদ্য । [ ইহঁদের তিনের মধ্যে বাস্তবিক ছোট-বড় কেহই নহেন ; সুতরাং ব্ৰহ্মা ও বিষ্ণু যে মহেশ্বরের মহিমা বাড়াইলেন, ইহা অসঙ্গত झन्न नांदे । ] ৪৫ । ইন্দ্র-প্রমুখ লোকপালগণ ছত্র-চামর-বাহনাদি ঐশ্বৰ্য্যচিন্তু পরিত্যাগ করিয়া, বিনীতবেশে তথায় উপস্থিত হইয়া, প্রভু দর্শনার্থ নন্দীকে সঙ্কেত করিলেন ; এবং নন্দী মহাদেবের কাছে নিবেদন করিয়া, (ইনি ইন্দ্র প্রণাম করিতেছেন, ইনি কুবের প্রণাম করিতেছেন, ইত্যাদিরূপ কহিয়া-কহিয়া) দৰ্শন দেওয়াইলে, তাহার কৃতাঞ্জলি হইয়া মহাদেবকে প্রণাম করিলেন । t এখানে মহাদেবের সহিত ইঙ্গাদি লোকপালদিগের প্রভু-দাস-সম্বন্ধ অতি স্বন্দররাপে ব্যক্ত হইয়াছে — সকলেই নিজ নিজ "ঐশ্বৰ্য্য-চিত্ত্ব ত্যাগ করিয়া’, ‘বিনীত বেশে’, ‘পদব্রজে', মহাদেৰ
