স্বরা কা । Şe f * তাহার সহচর ( দেবতা) বলিবে “এই তাহ যাহা (যে কাৰ্য্যলিপি) আমার নিকটে উপস্থিত আছে”। ২৩। (আমি সেই দুই স্বৰ্গীয় দূতকে বলিষ) “প্রত্যেক দুৰ্দ্দাস্ত কল্যাণের বিরোধী সীমালঙ্ঘনকারী কাফেরকে যে ব্যক্তি ঈশ্বরের সঙ্গে অন্য ঈশ্বর নির্দ্ধারণ করে নরকে নিক্ষেপ কর, অনস্তর কঠিন শাস্তির মধ্যে তাছাকে নিক্ষেপ কর ।” - ৪ + ২৫ + ২৬ । তাহার সহচর বলিবে “হে আমাদের প্রতিপালক আমি তাছাকে বিপথগামী করি নাই, কিন্তু সে দুরতর পথভ্রাস্তির মধ্যে ছিল’ । ২৭ । তিনি ৰলিবেন, “ আমার নিকটে তোমরা বিরোধ করিও না, এবং বস্তুতঃ তোমাদের প্রতি পূৰ্ব্বেই শাস্তির অঙ্গীকার করিয়াছি । ২৮ । আমার নিকটে বাক্য পরিবর্তিত করা হয় না এবং আমি দাসদিগের প্রতি অত্যাচারী নহি” । ২৯ । ( র, ২ ) ( স্মরণ কর ) যে দিন আমি নরকলোককে বলিব “তুমি কি (পাপী দ্বারা) পূর্ণ হইয়াছ ?” এবং সে কহিবে “কিছু অধিক আছে কি ?” ত• । এবং ধাৰ্ম্মিক লোকদিগের জন্য স্বৰ্গলোক অদূরে সন্নিহিত করা হইবে । ৩১ । ( আমি বলিব ইহা ) সেই যাহা প্রত্যেক প্রত্যাবর্তনকারী ( ঈশ্বরের আজ্ঞা ) প্রতিপালনকারীর জন্য অঙ্গীকৃত হইয়াছে”। ৩২ । যে ব্যক্তি অস্তরে ঈশ্বরকে ভয় করে এবং পুনৰ্ম্মিলনকারী অস্তরের সহিত উপস্থিত হয়। ৩৩ । ( আমি বলিব) “তোমরা সুখে ইহাতে প্রবেশ কর, ইহাই নিত্যবাসের দিন’ । ৩৪। তাহারা যাহা ইচ্ছা করে তথায় তাহাদের জন্য থাকিবে এবং আমার নিকটে অধিক থাকিবে । ৩৫ । এবং তাছাদের পূৰ্ব্বে আমি বহুমণ্ডলীকে বিনাশ করিয়াছি, তাহারা তাহাদিগ অপেক্ষা বীরত্বে প্রবল ছিল, পরে নগর সকলের প্রতি তাহারা পথ অতিক্ৰম করিয়াছিল, ( তাছাদের ) কোন পলায়নের স্থান কি
