পাতা:কৌতুক-কাহিনী.pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মন্দির রাক্ষসী । ୋ{t যে জীব তাদের প্রতি ব্যারেক তাকায় তিলেকে তাহার দেহ শিলা হয়ে যায়। শিরে কেশ নহে,-সৰ্প হাজার হাজার, বিষধর, ভীমকায়, গৰ্জে আমিবার। নিম্নাঙ্গ মৎস্যের প্রায়, মধ্যাঙ্গ পক্ষীর, স্ত্রীলোকের প্রায় বক্ষ, কুগঠন শির। মধ্যস্থলে মন্দি, তার দু’পাশে দু’জন একত্রে আহার, নিদ্রা, বিশ্রাম, চরণ । যাদুর আর দেশে ফিরিতে হইবে না। হয় রাক্ষসীদের মাথার সাপের কামড়ে কিম্বা লোহার হাতের চাপড়ে প্ৰাণ বাহির হইবে, না হয় তাহাদের প্রতি তাকাইয়া পাথরের মূৰ্ত্তি হইয়া পড়িয়া থাকিতে হইবে । দুৰ্বত্তকে দূর করিবার বেশ উপায় হইয়াছে, কি বল হে ? তার পর ওর মা মাগীকে সরান যাবে, cश ! cश्! ! cश !” भौद्ध नकल ब्रांखांब कथांश *श्रांख्यि हैं, মহারাজ” বলিয়া আরো অধিক উচ্চারবে হাসিতে লাগিল । তোমরা বুঝিলে তো পরাজিৎ কি শঙ্কটের কাজেই হস্তক্ষেপ করিলেন ? প্রথমতঃ রাক্ষসীরা যে কোথায় থাকে, তাহারই স্থিরতা নাই ; অনুসন্ধান করিয়া জানিতে হইবে।--কেইবা তাহা বলিতে পরিবে ? তারপর রাক্ষসীরা সমুদ্রের অগাধজলে, উচ্চ আকাশে, কখনো বা স্থলে বিচরণ করে ; পরাজিৎ তাহদের পশ্চাৎ পশ্চাৎ আকাশে ও জলের নীচে কিরূপে যাইবেন ? রাক্ষসীরা ভয়ানক বিক্রমশালিনী ; বাহুর আঘাতে শত শত বীরকে ধরাশায়ী