পাতা:কৌতুক-কাহিনী.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মন্দির রাক্ষসী । କାଁଳ অত সব ভয় করিবার এখনই প্ৰয়োজন কি ?’ মন্দি রাক্ষসীতে আর অমর নয়, তোমার হাতেই যে সে মরিবে না, তাহারই বা স্থিরতা কি ? আমি তোমাকে এ বিষয়ে খুব সাহায্য করিতে পারিব; আমার ভগিনী ও পরিবেন। পরাজিৎ কহিলেন-“তোমার DDBD SDBDBBD DBDBD DuuB BT DB S DD DBY করিলেন- “কেন ? আমাদের কি আর ভগিনী থাকিতে নাই ? অামার ভগিনী বড় গম্ভীর প্রকৃতির লোক, বড় বুদ্ধিমতী । তিনি কখনও হাসেন না, গভীর নীতির কথা ব্যতীত অন্য কথা বলেন না ; র্তার চঞ্চলত মাত্ৰ নাই-আমি তার ঠিক বিপরীত।” রাজপুত্ৰ ঈষৎ হাস্য করিয়া কহিলেন-“বাপারে, তঁহার সঙ্গে যে আমার কথা কহিতেই ভয় হবে!” কিছুকাল পরে চঞ্চল কহিলেন-“তবে এস, এখন কাৰ্য্য আরম্ভ করা যাক। প্ৰথমে তোমার ঐ ঢালখানি মাজ-এমন পরিষ্কার করিবে যেন উহাতে আয়নার মত মুখ দেখা যায়।” পরাজিৎ তাহাই করিতে লাগিলেন, আর মনে মনে ভাবিতে লাগিলেন-“ঢালকে আয়নার মত করিয়া যে কি হইবে, তাতো বুঝিতে পারিতেছি না ; যা হোক, চঞ্চল সে সব আমা হ’তে ভাল জানে-যা বলে করি ” ঢাল পরিষ্কার হইলে চঞ্চল কটিবন্ধ হইতে আপনার ক্ষুদ্র বক্র তরবারি খানি পরাজিতের কটিতে পরাইয়া দিলেন এবং তার তরবারি খানি খুলিয়া ফেলিলেন। বলিলেন-“মন্দিরী রাক্ষসীকে মারিবার উপযুক্ত এমন তরবারি। আর নাই ।” তার পর চঞ্চল আবার বলিলেন- “চল রাজকুমার, এখন সুধুম্রাদের সন্ধানে যাই।” পরিজিৎ, আশ্চৰ্য্য