পাতা:কৌতুক-কাহিনী.pdf/১৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মায়াবিনী কিরীটিনী ΣξΣ LDBLDB BDBD DDBDD DBB DDDBB BB S BD SS0YSqL S যে-ও না” শব্দ করিতে লাগিল ও তঁাতার মুখে চোখে পাখা দ্বারা আঘাত করিতে লাগিল। মতিমানের আর বুঝিতে বাকী রহিল না ; তিনি এবার দ্রুতপদে সমুদ্রতীরে ফিরিয়া চলিলেন। যাইতে যাইতে পাহাড়ের মধ্যে একটা হরিণ শিকার করিয়া लड़ैश! (शालम । Ο তরীতে উপস্থিত হইলে, ভঁাতার সহচর ও नाविकीन हैं।शाक অতান্ত আগ্রতের সহিত সমস্ত বৃত্তান্ত জিজ্ঞাসা করিল। তিনি যাহা যাহা দেখিয়াছিলেন সমস্ত বলিয়া অবশেষে কহিলেন, — “ঐ গৃহে নিশ্চয় কোন রাক্ষস বাস করে, নতুবা চতুস্পার্শ্বে জনমানবের বাস নাই কেন ?” এ সময়ে তাহারা সকলে এ কথা পশুনিল । পরে সেই হরিণের মাংসে সেদিনের মত অহার চলিল । পরদিন আবার ক্ষুধার জ্বালা ; সেদিন আর এক জন পাহাড়ে গিয়া আর একটী হরিণ মারিয়া আনিল । এইরূপে মাসেক কাল চলিল। শেষে আর চলে না ; কেন না খাদ্যপোযোগী পশু আর পাওয়া যায় না । ইতিমধ্যে কেহ কেহ এরূপ তর্ক করিতে লাগিল যে “যদি এই দ্বীপে রাক্ষসের বাসই হইবে, তবে তাহারা এখানে আসিতেছে না কেন ? যে গৃহের কথা শুনিতেছি সে গৃহ এখান হইতে অধিক দূর নহে। এ দ্বীপে কি ঐ গৃহে রক্ষসেরা থাকিলে অবশ্যই তাহারা এত দিনে আমাদের সন্ধান পাইত । রাক্ষস টাক্ষস কিছু নয় ; আমরা বৃথা ভয়ে ভীত বুইয়া কষ্ট পাইতেছি।’ মতিমানের সহচরীগণ