পাতা:কৌতুক-কাহিনী.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२७ কৌতুক-কাহিনী। অনেকগুলি পক্ষীশাবক পড়িয়া গেল, পক্ষীগুলি আকাশে উড়িয়া ত্ৰাসে কোলাহল করিতে লাগিল, বনের পশু বন পরিত্যাগ করিয়া লোকালয়ের দিকে ছুটিল ; কুমারের হাতের তরবারি চন্দ্ৰDBB DDBD BDBDBD S DBBDDS DuuDu BDBDDS DBBDDS করিয়া উঠিল। তিনি চকিতবৎ তরবার তুলিয়া দৃঢ় রূপে ধরিলেন। তোমাদের বোধ হয় মনে আছে, ষণ্ডাসুরের আকৃতি অৰ্দ্ধেক মানুষের মত ও অৰ্দ্ধেকু র্যাড়ের মত ; সে র্যাড়ের মত গর্জন করিয়া ভূবিজয়কে কহিল,— “এক গ্রাসে খাই তোরে তুই ক্ষুদ্র নির ।” 哆 ভূবিজয় এক বৃক্ষে পিঠ রাখিয়া তরবার সম্মুখে ধরিয়া কহিলেন,- ፰ “আয় জন্মশোধ তোরে খা(ও)য়াই, পামর ।” তখন ষণ্ড মাথা নামাইয়া অতি ভীষণবেগে রাজপুত্রের প্রতি ধাবমান হইল। তিনি বিদ্যুৎ বেগে সরিয়া যাইয়া পশ্চাৎ হইতে অসুরকে অতি ভয়ঙ্কর আঘাত করিলেন। অসুরের শৃঙ্গের আঘাতে মহাবৃক্ষ দুইখণ্ড হইয়া ঘোর রবে পড়িয়া গেল, সেও দিব্য তরবারের আঘাতে অত্যন্ত আহত হইয়া ভয়ানক গর্জন করিতে লাগিল । , জীবনে সে কখনও আঘাত পায় নাই--এই প্ৰথম। তুমুল যুদ্ধ আরম্ভ হইল। সে যুদ্ধেয় কি আর বর্ণনা করিব ? যুবরাজের পায়ে যে পাদুকা ছিল, তাহার গুণে তিনি অসুরের এই সম্মুখে, এই পার্থে, এই পশ্চাতে, এই উপরে, এই নীচে, বিদ্যুৎ বেগে ছুটিয়া যাইতে লাগিলেন ; তঁাহর বিশ্বকৰ্ম্ম