পাতা:কৌতুক-কাহিনী.pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪ কৌতুক-কাহিনী । সভা ভঙ্গে অনুমতি করুন প্ৰদান, অদ্যই সাধিতে কাৰ্য্য করিব প্ৰস্থান ।” রাজাজ্ঞায় সম্ভা ভঙ্গ হইলে, রাজপুত্ৰগণ আপনি আপনি নিরূপিত গৃহে গমন করিলেন এবং ত্রিশিরের সহিত যুদ্ধার্থে প্ৰস্তুত হইতে লাগিলেন। জয়ন্তীপুরের রাজপুত্ৰ বীরেন্দ্রনারায়ণ সর্বপ্রথমে প্ৰস্তুত হইলেন । তিনি সুদক্ষিণার রূপে ও গুণে বিমোহিত হইয়াছিলেন ; স্বয়ম্বর সভায় মনে মনে প্ৰতিজ্ঞা করিয়াছিলেন, ত্ৰিশিরকে বধ করিয়া এই লাবণ্যবতী রমণীকে বিবাহ করিব, না হয় ত্ৰিশিরের হন্তে প্ৰাণপাত করিব । পাছে অন্য কেহ পূর্বেই দানবকে হত্যা করে, এই জন্য তিনি সর্বাগ্রে সুসজ্জিত হইয়া হিমালয়াভিমুখে চলিলেন । যাত্ৰা করিবার পূর্বে তিনি অনুচরের দ্বারা সুদক্ষিণার হস্তে এই পত্র প্রেরণ করিয়াছিলেন । “রাজপুত্র, জয়ন্তিৱ নৃপতি নন্দন, লিপিযোগে করে তোমা” শ্ৰীতিসম্ভাষণ । রূপে গুণে মোহিয়াছ হৃদয় আমার, তোমাকে না পাই যদি, আসার সংসার । এখনি চলিনু আমি ত্ৰিশির সমরে ৰিলম্ব না। সহে-মন, ধৈৰ্য্য নাহি ধরে। হরের কৃপায় অরি করিব নিধন, अथवा Cडांभांत्रि कiई उाडिब सौवन । যুদ্ধ হতে ফিরে যদি না আসিজীবনে, তাই হৃদয়ের বাৰ্ত্ত কহিনু, লালনে ৷”