পাতা:গৃহশ্রী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

N) NSObr পক্ষে বা ধৈৰ্য্য অবলম্বন শ্রেযঃ । কথার উত্তরে কথা বলিলে তাহা অনেক সময় বড় ভাষণ ভাব ধাবণ করে ; এই ভাবে কোন কোন পরিবারে পুনোখুনি মারামারির সৃষ্টি হইয়া থাকে। কোনও জাযগায় দেখিয়াছি যে, যখন সুবুদ্ধি স্বামী বুঝিলেন, কোনও সময় রাগ করিয়া একটা কথা বলিলেও স্ত্রী সহিবেন না।--তখন তিনি একেবারে নীবন্ধ হইয়া পড়েন । এই ব্যাপারে SB BDBKEDB DD DDDD DDS DBK DBDBBBDDBDB DBBDB BOK BDDDSK D S কবি লিখিযাছেন, “চক্ষুর ফল হইলে তাহা না জানি কত মধুর হইত।” স্ত্রীলোকের যদি বাক্য-সংযম থাকিত, তবে অনেক স”সাবের পক্ষে তাহা হইতে শতগুণ মিষ্ট চাইত, সন্দেহ নাই । অনেক জ্ঞানহীনা মুখরা রমণীর হাতে শেষ বয়সে স্বামীরা জব্দ হন ; কারণ, স্ত্রীলোক শীলতা ত্যাগ করিয়া সুব উঁচুতে উঠাইলে তাঙ্গা যতদূর উঠে, পুরুষ ততটা উঠাইতে সাহসী হন না, কারণ, তাহা হইলে পাড়ায় একটা দস্তুরমত হােটগোল উপস্থিত হয়, ভিয়ে পুরুষবর নিরস্ত হইয়া পড়েন । বাক্য-সংঘামের ফলে অনেক স্ত্রীলোক প্রতিকূল অবস্থায়ও গৃহস্থালীটি বেশ চালাইয়া যাইতে পারেন, অন্যথা তাহ অচল হইত। স্বামী ধাদি সহসা উত্তেজিত হইয়া রুদ্রমূৰ্ত্তি ধারণ কবেন, তখন স্ত্রী তাহার জিহবার বলগাকে খুব টানিয়া না ধরিলে বড়ই বিপদে পড়িতে হয় । আমার এক বন্ধু অতিশয় সৎস্বভাব, দয়ার্দ-হৃদয়, চরিত্রবান এবং পরের দুঃখ দেখিলে তাহা আপনার দুঃখ বলিয়া মনে করেন। তিনি ঈশ্বরভক্তি এবং সৰ্ব্ব বিষয়ে অনেকটা সাধুর ন্যায় ; কিন্তু নিজ বাড়ীতে র্তাঙ্গার মেজাজ মাঝে মাঝে হঠাৎ চটিয়া যায়, তখন সেই সঙ্গজ লোকটি যেন ভূত হইয়া ঘরে ঢোকেন। স্নান করিবার ঠিক পরেই যদি তিনি ভাত না পান, তবে রক্ষা নাই ; একটা লোহার গরাদে লইয়া খান খান করিয়া ভাতের হাড়িগুলি ভাঙ্গিয়া ফেলেন। প্রায়ই এরূপ হয় দেখিয়া গৃহিণী পিতলের ডেগ ও হাড়ীর ব্যবস্থা করিলেন, কিন্তু