গ্রীস দেশের ইতিহাস । ኃፋX কালেরই ইতিহাস লেখকেরা তাহার নামে বহুতর অপবাদ দেন। কিন্তু ভালরূপে বিবেচনা করিয়া দেখিলে কোনরূপে এরূপ বোধ হয় ন যে, ইতিহাস লেখকের তাহার নামে যে যে দোযের আরোপ করিয়াছেন, তিনি সে সকল দোষে দোষী ছিলেন। বোধ হয়, তাহার সময়ের কতগুলি অজ্ঞ লোক দ্বেষবশতঃ তাহার নামে মিথ্যা অপবাদ দেয়, ইতিহাস লেখকের তাহt সত্য বোধ করিয়া আপন আপন গ্রন্থে গ্রহণ করিয়াছেন । --سمبـ--سہ অষ্টম অধ্যায়। পিলপনিসিয় সংগ্রাম । এথেন্সনগরীয়দিগের পুত্তাপ ও সৌভাগ্য সম্পত্তির দিনদিন তি বৃদ্ধি হইতে লাগিল, গ্ৰীসদেশের অন্তঃপাতী অন্য অন্য নগরের লোকের মনে তত ঈর্ষণ ও শঙ্কা জন্মিতে লাগিল। বিশে. তঃ স্পার্টনগীয়ের তদর্শনে সাতিশয় ঈর্ষাম্বিত হয় । এথিনয়দিগের প্রভাব বৃদ্ধি হইতে দেখিয়া উহার। আপনাদিগের প্রভাব হাস হইতেছে বোধ করিয়া নিতান্ত অমুখী হইল। স্পীও এথেন্স এই উভয় নগরের পরস্পর শত্রুত জন্মিবার অঞ্চ র মান কারণ ছিল। এথেন্সনগরে আয়োনিয়জাতির বসতি ছল । আয়োনিয়জাতীয়ের প্রাকৃততন্ত্রপক্ষে পক্ষপাতী ছিল। য যে নগর এথিনিয়দিগের অধিকৃত হয় এবং যে যে নগর উহাদগের মিত্র নামে পরিচিত হয়, উহার যত্নবানু হইয়। সে সমুদায় স্থলে প্রাকৃততন্ত্র স্থাপন করে। পক্ষান্তরে স্পার্টানগরে ডোরিজাতির বসতি ছিল। ডোরিয়জাতীয়ের অভিজাততন্ত্রপক্ষে পক্ষপাতী ছিল । উহার। আপনাদিগের অধিকৃত ও মিত্র জনপদে মভিজাততন্ত্র স্থাপনার্থ যত্নবান হয়। এই হেতু স্পার্ট ও এথেন্স উভয় মগরের মতের ঐক্য ছিল না । মতের ঐক্য না থাকিলে দ্বষভাব জন্মিবার বিলক্ষণ সম্ভাবনা থাকে। অপর, যে যে নগরর সহিত এথেনসের মিত্রত ছিল, এখিনিয়ের তরতা ব্যক্তিদিগর ইষ্ট সাধনের কিছুমাত্র চেষ্টা করিত না। কেবল স্থাপনাদি
