পাতা:চিঠিপত্র (পঞ্চম খণ্ড ১৯৪৫)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চিঠিপত্র పాషా মনে মনে সংকল্প করি এইবারে হাতিয়ারগুলোকে বর্জনাগারে তালা-বন্ধ করে হাতটাকে খোলসা করব । কিন্তু কৌতুকপ্রিয় ভাগ্যের ফরমাস আরো যেন বেড়ে ওঠে । হার মেনেছি । বোমা ওয়ালটেয়রে— ভালোই আছেন । মাদ্রাজের দলে যোগ দেবেন কিনা নিশ্চিত জানিনে । রথীই বলে। বেীমাও বলে এর জীবন্মুক্ত, ইচ্ছাধীন এদের কৰ্ম্ম— আমারই কেবল মুক্তি নেই, তারা অনায়াসেই বলতে পারেন, যাব না, করব না বা মাঝ আসরে উঠে পালাব— আমার তা বলবার জে৷ নেই, আমি বদ্ধ জীব । তোরা আমার আশীৰ্ব্বাদ জানিস । ইতি ১৭ অক্টে ১৯৩৪ রবিকীক। [૧૭] હૈં [শাস্তিনিকেতন] কল্যাণীয়াসু ...গান দেখলুম। কিছু বলতে ভরসা হয় না, পাছে আমার বাক্য ওর গানেরই মতে অশ্রাব্য হয়ে ওঠে। ফলের মধ্যে যে শাস অংশ থাকে তারই মোরবব চলে, আঁঠির মোরববা অচল । কঠোর তত্ত্বকথা সুরের রসে পাক করলেই যদি গান হোত তাহলে Kantকে Beethoven তার সিম্ফনিতে গালিয়ে নিতে পারতেন। যাই হোক একটা কথা মনে রাখিস, “সৰ্ব্বং খলু ব্ৰহ্ম” এ মত আদি বা সাধারণ বা কোনো ব্রাহ্মসমাজেরই নয়। এ যদি এগারই মাঘে চালাস তাহলে শু্যামা