পাতা:চিঠিপত্র (সপ্তম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্রে এবং ৯৪-সংখ্যক পত্র ১৩৫৫ শারদীয় সংখ্যা হিন্দু পত্রে মুক্রিত হইয়াছিল। অধিকাংশ মূলপত্র রক্ষিত হইয়াছে, তদনুযায়ী মুক্ৰিত ; ১, ৩০, ৩১, ৯২ ও ৯৪ -সংখ্যক পত্র স্বধীরচন্দ্র সরকার কর্তৃক রক্ষিত প্রতিলিপি অনুযায়ী মুদ্রিত। রবীন্দ্রনাথের জীবিতকালে ষে চিঠিগুলি প্রবাসীতে প্রকাশিত হয় তাহার কোনো-কোনোটিতে কিছু কিছু পরিবর্তন সাধিত হইয়াছিল, কোনো-কোনোটির অংশবিশেষ পরিবর্জিত হইয়াছিল ; এই গ্রন্থে সেগুলি মূলাকুযায়ী মুদ্রিত হইয়াছে। নিঝরিণী সরকারকে লিখিত পত্রাবলী ১৩৪৮ সালের শারদীয় সংখ্য। দেশ পত্রে প্রকাশিত হইয়াছিল। মূল চিঠি সবগুলিই রক্ষিত হইয়াছে ও তদনুযায়ী এই গ্রন্থে মুদ্রিত হইয়াছে। কাদম্বিনী দেবীকে লিখিত পত্রাবলী পত্র ২ । পৃ ৫ । ‘সাকার নিরাকার লইয়া বাদবিবাদ করিতে চাহি না।’ কাদম্বিনী দেবীকে লিখিত ১৫-সংখ্যক ৪ জুলাই ১৯১০ তারিখের পত্রে ( পৃ ২৭-৩৩) ও ৩০-সংখ্যক ২২ মে ১৯১২ তারিখের পত্রে এ বিষয়ে আরও আলোচনা আছে । কৌতুহলী পাঠক ( به سود ه به ) রবীন্দ্রনাথের নিম্নলিখিত প্রবন্ধগুলিও পড়িতে পারেন : “ষাকার ও নিরাকার’, আধুনিক সাহিত্য, রবীন্দ্র-রচনাবলী ৯ ; নিরাকার উপাসনা’, আধুনিক সাহিত্য, পরিশিষ্ট, রবীন্দ্র-রচনাবলী ৯ ; গ্রন্থপরিচয়, রবীন্দ্ররচনাবলী ৯, পৃ ৫৫৯-৬০ ; রূপ ও অরূপ, সঞ্চয়, রবীন্দ্র-রচনাবলী ১৮। পত্র ৫ । পৃ ১১। রবীন্দ্রনাথের কনিষ্ঠ পুত্র শমীন্দ্রনাথের মৃত্যুর ( ৭ অগ্রহায়ণ ১৩১৪ ) প্রসঙ্গ এই পত্রে উল্লিখিত । ➢ ግby