Ššა. चश्भि । १भ ज९शr । বৈজ্ঞানিকের চিন্তা ও গবেষার বিষয়ীভূত। আমরা বিশ্বস্তসূত্রে অবগত আছি যে বৰ্দ্ধমান জেলার অন্তৰ্গত রায়না থানার বোগড়া গ্রামে কাহাকেও সর্পাঘাত হইলে সেই গ্রামের কেহই সৰ্পদষ্ট ব্যক্তির চিকিৎসা না করাইয়া তাতাকে গ্ৰাম্য দেবতা বোগড়েশ্বরীর নাটমন্দিরে ফেলিয়া রাখে। তাহাতেই সে আরোগ্য লাভ করে। আমাদের দেশের সর্পোের ওঝাগণ “অসারে জলসার” এই সুত্র অবলম্বনে সপাহত ব্যক্তিকে কেবল জলে ফেলিয়া রাখিয়া সুস্থ করিয়া থাকে { সাধারণতঃ এদেশে একটা প্ৰবাদ আছে সৰ্পদংশনে মৃত ব্যক্তিকে অহোরাত্ৰ কাল-বিলম্বে দগ্ধ করা কীৰ্ত্তব্য কেন না বিনা চিকিৎসায় এরূপে মৃত ব্যক্তির পুনর্জীবন লাভের BDLD TDDB BBBD SS S KDuBDS gBBDg BDBD DBBDBD BDBD DBDBD বলিয়া শুনিতে পাওয়া যায়। ফলতঃ বিজ্ঞান বলেই হউক বা দেবানুগ্রহেই হউক নখিন্দর সর্পাঘাতে জীবন হারাইয়া তাহা পুনঃ প্ৰাপ্ত হইয়াছিলেন এবং তাহা যে তাহার প্রাণসীমা পত্নী বেহুলার অসাধারণ অধ্যবসায় বলে সে পক্ষে সন্দেহ নাই। তিনি পুতিগন্ধনিঃসারী স্বামীর শব্ব ছয়মাস কাল ক্ৰোড়ে লইয়া ছয়মাস কাল দুল্লাত্ম্য গণের দারুণ অত্যাচার, শ্বাপদ জন্তুর আক্রমণ, এবং নৈদাঘ রৌদ্রে, শীতের BB DgDBB DBBBD DBDBB DD DBD DBDBBDDD BDB DBDB DDE क्षों की । মনসা মঙ্গল উচ্চ শ্রেণীর কাব্য নহে, কিন্তু বেহুল চরিত্রের ন্যায় স্ত্রী চরিত্র DBB S DDB DBDDS SBDBDS SDD DD DDBDSS DDBDBBBLK S BBBBD বিষয়ী লোক বলিয়া মনে হয়, সংস্কৃত ভাষায় তাহদের দৃষ্টি ছিল বলিয়া মনে করিাবীর কিছুই নাই। ভাল হাতে পড়িলে মনসা মঙ্গল বাঙ্গালা সাহিত্যে অদ্বিতীয় কাব্য বলিয়া পরিগণিত হইত। মনসামঙ্গলের ভাষা স্থানে স্থানে অনিন্দনীয়া না হইলেও মহাকাব্যের অনুযায়িনী নহে। তবে যদি উপাখ্যানের মৌলিকত্ব না থাকে, বেহুল কবির কল্পনা সভূত হয়েন তাহা হইলে বেহালার চরিত্র সৃষ্টিতে কবিদিগের অসাধারণ কৃতিত্ব আছে সন্দেহ নাই। কিয়দিন পুর্বে কেতকানন্দ ও ক্ষেমানন্দ দাস প্ৰণীত মনসামঙ্গলের একখানি হস্ত লিখিত পুথি প্রাপ্ত হইয়াছিলাম, দুৰ্ভাগতঃ এখন তাহা হস্তান্তরিত হইয়াছে। পুথি খানির আকার আয়তন কবিকঙ্কণের চণ্ডী কাবোর সদৃশ। তাহাতে কবিগণ আপনাদের বাসস্থান “শমন নগর’ বলিয়া লিখিয়াছেন । হুগলী জেলার আঁটু পুরের নিকট “ সোম নগর” নামে একটী গ্রামের অস্তিত্ব আছে। যদি শমন নগরের অপভ্রংশে গ্রামের নাম সোম নগর হইয়া থাকে তাহা হইলে মনসা মঙ্গলের কবি হুগলী জেলার লোক বলিয়া স্বীকার করা যায়।
