পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/৪৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭শ বর্ষ। ব্ৰাহ্মণের প্রধান কৰ্ত্তব্য ত্রিসন্ধ্যা । ৩৯১ }': অতএব ব্ৰাহ্মণের সর্বথাই সন্ধা প্ৰধান উপাস্তা তাহা बाडौउ 3侬阿丽西帝q ত্বই থাকে না। তাই মনু বলিয়াছেন “ঋষয়ে দীর্গসন্ধ্যত্বাব্দীর্ঘমায়ুরবাপুয়ুঃ”। . ; :- তুমৰ্থ --ঋষিগণ অতি স্থির শান্ত চিত্তে অতি প্ৰণিধান করিয়া অধিকক্ষণ ধরিয়া সন্ধা করিতেন, সেজন্যই তাহারা এত দীর্ঘজীবি হইয়াছিলেন। অধিকন্তু সন্ধ্যাঙ্গ প্ৰাণায়ামের যে কি অপূর্ববর্ণ স্বাস্থ্য জননী শক্তি তাহা এই ক্ষুদ্র প্রবন্ধে প্ৰকাশ করা অসাধ্য। মন্বাদি সকল শাস্ত্ৰেই প্ৰাণায়ামের পাপনাশকতা ও রোগনাশকতা শক্তির অস্তিত্ব স্বীকার করিয়াছে । মানবের খাদ্যাদির সহিত যে সমস্ত দূষিত বিষাক্ত ধূলি-পরমাণু দেহে প্ৰবেশ করে, নিশ্বাস প্রশ্বাসের সাহিত ও রোম কুপপথে যে সমস্ত দূষিত অস্বাস্থ্যকব বাষ্প, বায়ু ও পরমাণু শরীরে প্ৰবিষ্ট হয়, তাহ একমাত্ৰ প্ৰাণায়াম দ্বারা ছাড়া অন্য কোন উপায়েই বাহির করা যায় না, আহার বিহার ও শয়নের বৈষম্য প্ৰযুক্ত যে সকল রস রক্ত শিরা ও বাত স্থান ভ্ৰষ্ট হইয়া ব্যাধির কারণ হয়, তাহা একমাত্ৰ প্ৰাণায়াম দ্বারাই স্বস্থানে স্থাপিত করিয়া স্বাস্থ্য সাধন করিতে পারা যায়। অতএব ব্ৰাহ্মণের সকবতোভাবে যথাকালে যথানিয়মে প্ৰথমতই সন্ধ্যোপাসনা করা যুক্তি যুক্ত এ সম্বন্ধে শাস্ত্ৰ বচন স্তপোকার দর্শন করান যাইতে পারে। অভিমত ভারত ভৈষজ্যালয় ।--নগরীয় নিমতলা ঘাট ট্রীটের শাখা কাশীনাথ দত্তের ষ্ট্রটস্থ ১৬ নং ভবনে “ভারত ভৈষজ্যালয়” নামে একটি আয়ুৰ্বেদীয় ঔষধালয় সংস্থাপিত হইয়াছে। ভৈষজ্য বিদ্যবিশারদ কবিরাজ শ্ৰীযুক্ত সাধুচরণ গুপ্ত এই ঔষধালয়ে আয়ুৰ্বেদ শাস্ত্ৰ সম্মত ঔষধাদি প্ৰস্তুত করিতেছেন, কবিরাজ মহাশয় বিশেষ যত্ন পূর্বক এই ভৈষজ্যালিয়ের তত্ত্বাবধান করিতেছেন, শাস্ত্ৰমতে ঔষধগুলি যাহাতে আকৃত্রিম হয়, তৎবিষয়ে প্রচুর অর্থব্যয় করিতেও কুষ্ঠিত হইতেছেন না, বাস্তবিক ঔষধগুলি আকৃত্রিম হইতেছে, কয়েকটি ঔষধের ফল প্ৰত্যক্ষ করিয়া আমরা পরম সন্তোষ লাভ করিয়াছি, এই ভৈষজ্যালিয়ে “কুসুমিকা” নামে এক প্রকার সুগন্ধি তৈল প্ৰস্তুত হইয়াছে, তাহা যেরূপ সৌরভযুক্ত সেইরূপ উপকারী ; বাজারে কতকগুলি তৈলে যেমন বিজ্ঞাপনের আড়ম্বর কুসুমিকা যেরূপ আড়ম্বরের গর্ভবাসিনী নহে, ব্যবহারে আমরা ইহার বিশেষ উপকারিতা উপলব্ধি করিয়াছি, আমাদের কতিপয় বন্ধুও কুসুমিকা ব্যবহার করিয়া সুফল প্ৰাপ্ত হইয়াছেন, অনেকের মুখেই কুসুমিকার প্রশংসা পরিকীৰ্ত্তিত হইতেছে। আশাকরি কবিরাজ মহাশয় এই অভিনব ঔষধালয়ের উৎকর্ষ বিধানে আরও অধিক भ८नांठगांशैी श्रवन ।