পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 প্ৰথম নিপীঠ navMANANNANMAAN جم নিজেই উহা তুলিতে আরম্ভ করিল এবং আবদ্ধ বৰ্ত্তকদিগকে একত্র করিয়া ঝুড়িতে পুরিয়া গৃহে লইয়া গেল। -তৃহা দেখিয়া তাহার। ভাৰ্য্যার মুখে আবার হাসি দেখা দিল । [ সমবধান-তখন দেবদত্ত ছিল সেই নির্বোধ ও কলহপরায়ণ বৰ্ত্তক এবং আমি ছিলাম। সেই উপায়কুশল ও পরিণামদর্শী বৰ্ত্তক । ] LLzSsB BBDB DBDBD DBDBBBDuDuSDBD DBDD DuDuDDBD BDBDDB Bu BBBS Nog-agedy-eved as [ জনৈক ভিক্ষু সংসার ত্যাগ করিয়াও পত্নীর কথা ভুলিতে পারেন নাই। শাস্ত যখন জেতবনে ছিলেন, তখন তিনি এই কথা শুনিতে পাইয়া বলিলেন, “দেখ এই নারীর জন্য তুমি পূর্ব জন্মেও প্রাণ इब्रिांदेडछिपव्य : তখন আমি তোমার উদ্ধার করিয়াছিলাম।” অনস্তর তিনি সেই অতীত কথা আরম্ভ করিলেন :-] , পূর্বকালে বোধিসত্ত্ব বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের পুরোহিত ছিলেন। সেই সময়ে এক দিন কৈবর্তের নদীতে জাল ফেলিয়াছিল। তখন এক বৃহৎ মৎস্য তাহার পত্নীর সহিত প্ৰণয়ালাপ করিতে করিতে সেই দিকে আসিতেছিল। মৎসী অগ্ৰে অগ্ৰে যাইতেছিল, সে জালের গন্ধ পাইয়া পাশ কাটিয়া চলিয়া গেল ; কিন্তু তাহার কামান্ধ ভৰ্ত্তা জালের ঠিক মাঝখানে গিয়া পড়িল। কৈবৰ্ত্তোরা টান অনুভব করিয়া বুঝিল, জালে মাছ পড়িয়াছে। কাজেই তাহারা জাল তুলিয়া মৎস্যকে বাহির করিয়া লইল, কিন্তু উহাকে তখনই না মারিয়া সৈকত ভূমিতে ফেলিয়া রাখিল। তাহারা স্থির করিল, মাছটাকে অঙ্গারে পাক করিয়া ভোজনব্যাপার নিৰ্বাহ করিতে হইবে। অতএব তাহারা কাটিয়া কুটিয়া শূল ঠিক করিতে প্ৰবৃত্ত হইল। এদিকে সেই মৎস্য পরিব্দেবন করিতে লাগিল, “অগ্নির জ্বালা, শূলবোধের যন্ত্রণা বা অন্যবিধ কষ্টের আশঙ্কায় আমার তত দুঃখ হইতেছে না ; কিন্তু পাছে আমার পত্নী মনে করে আমি অন্য কোন মৎসীর সহিত চলিয়া গিয়াছি, এই চিন্তায় বড় ব্যাকুল হইয়াছি।” এইরূপ পরিব্দেবন করিতে করিতে নিৰ্বোধি মৎস্য নিম্নলিখিত গাথা বলিল ;- শীতে কষ্ট পাই, কিংবা অগ্নিদগ্ধ হই, डांश्icड छू:थिड अभि किछुभाष्य नई । যে যন্ত্রণা ভুগিতেছি জালের বন্ধনে, সেও অতি তুচ্ছ বলি ভাবি আমি মনে। অপর মৎসীর প্ৰেমে আবদ্ধ হইয়া छब्रिांछि डांटन, १icछ डांव देश विग्रा এই বড় দুঃখ মনে রহিল আমার, এর কাছে অন্য সব দুঃখ কিবা ছার। ঠিক এই সময়ে বোধিসত্ত্ব ভৃত্যপরিবৃত হইয়া নদীর উল্লিখিত স্থানে স্নান করিতে গেলেন। তিনি সমস্ত ইত্যর প্রাণীর ভাষা জানিতেন। কাজেই মৎস্যের পরিদেবন শুনিয়া তিনি প্ৰকৃত ব্যাপার । বুঝিতে পারিলেন এবং ভাবিলেন, “এই মৎস্য কামের কান্না কান্দিতেছে ; যদি মনের এইরূপ অপবিত্ৰ ভাব লইয়া ইহার প্রাণবিয়োগ হয়, তাহা হইলে ইহাকে নরকে পুনর্জন্ম গ্ৰহণ করিতে হইবে ; অতএব আমি ইহার উদ্ধার করিব।” ঐই সঙ্কল্প করিয়া তিনি কৈবৰ্ত্তাদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “ওহে বাপুসকল, তোমরা কি আমাকে ব্যঞ্জন প্ৰস্তুত করিবার জন্য এক দিনও একটা মাছ দিবে না।”, তাহারা বলিল, “সে কি মহাশয়, আপনার যেটা ইচ্ছা লইয়া । যান।” তখন বোধিসত্ত্ব সেই বৃহৎ মৎস্যটা দেখাইয়া বলিলেন, “এইটো. ছাড়া অন্য কোন মাছ চাই না। আমাকে এইটা দাও না কেন ?” “এটা আপনারই জানিবেন।”