পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Non-are-sett'ss SKLYYDD LYK DuDDBD DBBBDDBD DBDB BB DBD BDDDBYS SY DDD SD DBDB S BD BDB DDDD Dg BDD D BDBS iDD S BB BDB BB DBBDBDB পরিচর্য্যা করিত। অনন্তর স্থবির একবার শাস্তার অনুমতিগ্রহণ পূর্বক ভিক্ষাচর্য্যার নিমিত্ত দক্ষিণগিরি জনপদে * গমন করিয়াছিলেন। সেখানে হঠাৎ ইহার এরূপ ঔদ্ধত্য জন্মে যে স্থবিরের কোন আদেশ পালন BBDB YSS SiD D B DDDD BSBD DBBDB SM DBDSDBDB DDDD BBB BBB BDD DDLDS করিত। কেন যে সে এরূপ করিত স্থবির তাহা বুঝিতে পারিতেন না। স্থবির ভিক্ষাচর্য্যাবসানে জেতবনে ফিরিয়া আসিলেন ; সেখানে আসিবামাত্র কিন্তু সেই ভিক্ষু পূর্বের স্যার শান্ত শিষ্ট হইল। ইহা দেখিয়া স্থবির একদিন শাস্তাকে বলিলেন, “ভগবন, আমার এক সাৰ্দ্ধবিহারিক এক DLLG 0DD DDBDuDuBD DB DS DBB D DBDB DBBDB BBDB DDDDL DBD BDB DBDDSS D BK KBD BDYz DBD DB BBSDD DTDB BBDBD BL BDDBD DBDBDB S K DDDDBDSuuYS S DDBB BBB BBD BDBDD DBu BDD DBB BDLD BDBDu BBDB DBDD চলিত।” অনন্তর স্থবিরের অনুরোধক্রমে তিনি সেই অতীত বৃত্তান্ত বলিতে আরম্ভ করিলেন । ] বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময় বোধিসত্ত্ব এক ভূম্যধিকারীর বংশে জন্মগ্রহণ করেন । তাহার আত্মীয় অপর এক বৃদ্ধ ভূম্যধিকারীর এক তরুণী ভাৰ্য্যা ছিলেন। এই রমণীর গর্ভে বৃদ্ধের এক পুত্ৰ জন্মে। বৃদ্ধ একদিন চিন্তা করিতে লাগিলেন, “আমার স্ত্রী যুবতী ; আমার মৃত্যু হইলে না জানি অন্য কোন পুরুষকে আশ্রয় করিবে। তাহা হইলে সে সমস্ত ধন আমার পুত্ৰকে না দিয়া নিজেই ব্যয় করিয়া ফেলিবো। . অতএব এখনই এই ধন পৃথিবীগর্ভে কোথাও নিহিত করিয়া রাখা যাউক ৷” ইহা স্থির করিয়া সেই বৃদ্ধ নন্দ নামক এক দাসকে সঙ্গে লইয়া বনে গেলেন এবং তথায় এক স্থানে সমস্ত ধন প্রোথিত করিয়া বলিলেন, “বাবা নন্দ, আমার মৃত্যুর পর তুমি আমার পুত্ৰকে এই ধন দেখাইয়া দিবে। দেখিবে ধন তাহার হস্তগত হইবার পূর্বে যেন কেহ এই জঙ্গল বিক্রয় না করে।” ইহার পর বৃদ্ধ দেহত্যাগ করিলেন ; যথাকালে তঁহার পুত্রও বয়ঃপ্রাপ্ত হইল। তখন এক দিন তাহার গর্ভধারিণী বলিলেন, “বাছা, তোমার পিতা নন্দকে সঙ্গে লইয়া তাহার সমস্ত ধন বনমধ্যে পুতিয়া রাখিয়াছিলেন। তুমি তাহা তুলিয়া লইয়া আইস এবং কুলসম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণে মন দাও । এই কথা শুনিয়া বিধবার পুত্র নন্দকে জিজ্ঞাসা করিল, “নন্দমামা, বাবা কি কোথাও ধন পুতিয়া রাখিয়া গিয়াছেন ?” নন্দ কহিল, “হঁ। প্ৰভু।” “কোথায় পোতা আছে?” “জঙ্গলের মধ্যে”। “চল না, আমরা সেখানে গিয়া ধন লইয়া আসি।” ইহা বলিয়া সে কোদালি ও বুড়ি লইয়া নন্দের সঙ্গে বনে প্ৰবেশ করিল এবং জিজ্ঞাসা করিল, “কোথায় ধন আছে, মামা ?” নন্দ যেখানে ধন প্রোথিত ছিল ঠিক সেখানে গিয়া দাড়াইল ; কিন্তু তখন হঠাৎ তাহার মনে এমন গৰ্ব্ব জন্মিল যে সে প্ৰভুকে, “দাসীপুত্ৰ, এখানে ধন পাইবি কোথায় ?” ইত্যাদি দুৰ্ব্বাক্য বলিতে আরম্ভ করিল। কুমার এই সকল পরুষবাক্য শুনিয়াও যেন শুনিল না । সে কেবল বলিল, “তবে আর এখানে থাকিয়া কি লাভ ? চল আমরা ফিরিয়া যাই।” ইহার দুই দিন পরে সে আবার নন্দকে লইয়া বনে গেল, কিন্তু এবারও নন্দ তাহাকে পূর্বের ন্যায় দুৰ্ব্বাক্য বলিল। কুমার তখনও কোন প্রত্যুত্তর না দিয়া গৃহে ফিরিয়া ভাবিতে লাগিল, “এই দাস যাইবার সময় বলে ধন দেখাইয়া দিব ; কিন্তু বনমধ্যে গিয়া পরুষবাক্য প্রয়োগ করিতে থাকে। ইহার কারণ ত কিছুই স্থির করিতে পারি না। গ্রামের ভূম্যধিকারী মহাশয় বাবার বন্ধু ছিলেন ; তাহাকে জিজ্ঞাসা করিয়া দেখি ব্যাপারখানা।

  • মগধের দক্ষিণাংশ । * পূর্বে দাস ক্রয় বিক্রয়ের প্রথা ছিল। যে দাসকে অধিক মূল্যে ক্রয় করা হইত। তাহার পক্ষে প্রভুর

गभषिकांखांवर इद्देश फणिबांद्र कथा ।