পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

) BVP 魏 See fois


^----^--- sæ-----

f अcय यांह कब्रगीज़, first of big A GIR VIRVY CMR বহু অনুতাপ পায়। डब्रि नांकी (खर्थ औई নির্বোধি শিষ্যের কাজ । अनिद्धां. बझe कीछे qoçaq "ş" ?tig wg y” বোধিসত্ত্ব এইরূপে ছাত্ৰাদিগকে ধৰ্ম্মোপদেশ দিলেন এবং দানাদি পুণ্য কৰ্ম্ম করিয়া দেহান্তে কৰ্ম্মানুরূপ ফলভোগার্থ লোকান্তরে প্রস্থান করিলেন । [। সমবধান—এখন যে তিষ্যর উরু ভগ্ন হইয়াছে তখন সে ছিল সেই আহতচক্ষু অলস ছাত্র ; বুদ্ধের শিষ্যেরা ছিল সেই আচাৰ্য্যের শিষ্য এবং আমি ছিলাম। সেই ব্ৰাহ্মণাচাৰ্য্য। ] ৭২-ঈশীলনবিলম্ব-নাগ-জাতিক । { শান্ত বেণুবনে দেবদত্তকে লক্ষ্য করিয়া এই কথা বলিয়াছিলেন । ] SBDD DBO BBD BBBDD BDD DDBDDBDDSDBB DB BDBYSDD DBDLDBK LKK বুঝিতে পারিল না।” শান্ত সেখানে উপস্থিত হইয়া তাহদের আলোচ্যমান বিষয় জানিতে পারিয়া বলিলেন, “দেবদত্ত পুৰ্ব্বজন্মেও অকৃতজ্ঞ ছিল এবং আমার গুণ বুঝিতে পারে নাই।” অনন্তর তিনি সেই অতীত কথা ৰলিতে আরম্ভ করিলেন :-] বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময় বোধিসত্ত্ব হিমবন্ত প্রদেশে হস্তিরূপে জন্মগ্রহণ করিয়া ছিলেন। মাতৃকুক্ষি হইতে বিনির্গত হইবার পরই তাহার সর্বাঙ্গ রাজতপুঞ্জাবৎ শুভ্ৰ হইয়াছিল। তাহার মণিগোলকসদৃশ চক্ষুদ্বয় হইতে প্ৰসন্নচিত্ততার মধুরীরশ্মি বিনির্গত হইত। তঁহার মুখ ছিল রক্তকম্বলোপাম ; শুণ্ড ছিল রক্তসুবৰ্ণ-প্ৰতিমণ্ডিত রজতদামবৎ, তাহার পদচতুষ্টয়ের ঔজ্জ্বল্য দেখিলে মনে হইত যেন সেগুলি লাক্ষাদ্বারা রঞ্জিত হইয়াছে। ফলতঃ র্তাহার দেহ দানশীলাদি দশপারমিতাযুক্ত হইয়া সৌন্দৰ্য্যের পরাকাষ্ঠা লাভ করিয়াছিল। বোধিসত্ত্ব যখন বয়ঃপ্ৰাপ্ত হইলেন, তখন হিমাচলবাসী অপর সমস্ত হস্তী তাহাকে অধিনেতা করিয়া তাহার সঙ্গে বিচরণ করিতে লাগিল। বোধিসত্ত্ব এইরূপে ষষ্টি সহস্ৰ হস্তীর আধিপত্য লাভ করিলেন ; কিন্তু যখন দেখিলেন দলের মধ্যে পাপ প্ৰবিষ্ট হইয়াছে, তখন তিনি তাহাদিগের সংসৰ্গ ত্যাগপূর্বক একাকী অরণ্যে বাস করিতে লাগিলেন। চরিত্রগুণে তিনি “শীলবান গাজরাজ” এই নাম প্ৰাপ্ত হইলেন । একদিন বারাণসীবাসী এক বনচর নিজের জীবিকানিৰ্বাহের উপযোগী উপকরণ ংগ্ৰহাৰ্থে হিমালয়ে প্ৰবেশ করিয়াছিল। সে অভীষ্ট দ্রব্যের অনুসন্ধান করিতে করিতে দিগভ্ৰান্ত হইয়া পথ হারাইল এবং প্রাণভয়ে ব্যাকুল হইয়া বাহুদ্বয় উত্তোলনপূর্বক বিলাপ করিতে লাগিল। তাহার বিলাপধবনি বোধিসত্ত্বের কর্ণগোচর হইলে তিনি করুণাপরবশ হইয়া তাহার দুঃখমোচনার্থ সেখানে উপস্থিত হইলেন। তঁহাকে দেখিয়া বনচর ভয় পাইয়া পলায়ন করিল, তদর্শনে বোধিসত্ত্ব তাহার অনুধাবন না করিয়া যেখানে ছিলেন, সেখানেই দাড়াইয়া রছিলেন । বোধিসত্ত্বকে থামিতে দেখিয়া বনচরও থামিল । তখন বোধিসত্ত্ব আবার তাহার দিকে অগ্রসর হইতে লাগিলেন, কিন্তু বনচরও আবার পলায়নপর হইল। এইরূপ অনেকক্ষণ চলিতে লাগিল-বোধিসত্ত্ব অগ্রসর হইলেই বনাচর পলায়, বোধিসত্ত্ব থামিলেই সে থামে। অনন্তর বনচর ভাবিতে লাগিল, “এই হস্তী আমাকে পলাইতে দেখিলেই থামে ; আবার থামিতে দেখিলেই অগ্রসর হয় ; ইহাতে বোধ হইতেছে। এ অনিষ্টকামী নয়, সম্ভবতঃ আমার দুঃখমোচনই ইহার অভিপ্ৰায়।” তখন সে সাহসে ভরা করিয়া স্থির হইয়া রহিল ; বোধিসত্ব তাহার নিকটে গিয়া জিজ্ঞাসিলেন, “তুমি বিলাপ করিয়া বেড়াইতেছ। কেন ?” সে কহিল “প্ৰভু, আমার দিগভ্ৰম হইয়াছে ; পথ হারাইয়া প্রাণভয়ে বিলাপ করিতেছি।”