পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/২০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Na V2 প্ৰথম নিপাঠ SLLLLLSLLLLLAALLLLLAALLLMLMLLALLLLLeA ALL LL LML করিতে পূৰ্বাভিমুখে যাত্ৰা করিলেন। তিনি প্ৰথমে পূর্বকাশে খলমণ্ডলপ্ৰমাণ * হইয়া দেখা দিলেন, পরে শতগুণে, সহস্ৰগুণে বৃহদাকার ধারণ করিলেন ; বিদ্যুৎ স্মরণ ও গর্জন করিতে লাগিলেন এবং অধোমুখে স্থাপিত জলকুম্ভের ন্যায়। এরূপ বেগে বারিবর্ষণ আরম্ভ করিলেন যে ক্ষণকালের মধ্যে সমস্তকোশল রাজ্য প্লাবিত হইল। অবিচ্ছিন্ন ধারায় প্রচুর বর্ষণ হওয়াতে জেতবনস্থ পুষ্করিণী মুহূৰ্ত্তের মধ্যে পুর্ণ হইয়া উঠিল; যতক্ষণ না সর্বোচ্চ BBD BBBD DDD DDS DBDBYB DDD DBDB BDBD DS পুষ্করিণী পূর্ণ হইলে শান্ত তাহাতে অবগাহন করিলেন এবং তীরে উঠিয়া বেশ পরিবর্তন করিলেন। তিনি রক্তদ্বিপাট্ট পরিধান করিলেন, কান্ত্রবন্ধ । ধারণ করিলেন এবং বুদ্ধোচিত মহাচীবর : এমন ভাবে বিন্যাস করিলেন cय, अकब्र qकांश अनाबूड ब्रश्लि। ভিক্ষুগণপরিবৃত শাস্তা এই বেশে বিহারে প্রবেশপুর্বক গন্ধকুটীরের নিকট উপস্থিত হইলেন। সেখানে তিনি বুদ্ধাসনে উপবেশন করিলেন এবং ভিক্ষুগণ স্বস্ব কাৰ্য্য সমাপন করিলে মণিসোপানের উপর দণ্ডায়মান হইয়া তাহাদিগকে ধৰ্ম্মোপদেশ দিলেন। অনন্তর ভিক্ষুরা বিদায় লইলেন , শাস্ত সুরভি গন্ধকুটীরে প্রবেশ BD BBED D DBD KBO DDDS সন্ধ্যাকালে ভিক্ষুগণ ধৰ্ম্মসভায় সমবেত হইয়া শাস্তার অলৌকিক ক্ষান্তি ও দয়াদাক্ষিণ্যের কথা আলোচনা করিতে লাগিলেন। তাহারা বলিলেন, “দেখ, শস্য বিনষ্ট হইতেছিল, জলাশয়সমূহ বিশুষ্ক হইয়াছিল, মৎস্যকচ্ছপাদির দুৰ্দশার সীমা পরিসীমা ছিল না ; কিন্তু শাস্ত করুণাবলে সকলের দুঃখমোচন করিলেন। তিনি সুনিবাস পরিধান করিয়া জেতবনস্থ পুষ্করিণীর উচ্চতম সোপানে দাড়াইলেন এবং নিমেষের মধ্যে আকাশ হইতে এমন বেগে বারিবর্ষণ হইল যে সমস্ত কোশলাদেশ প্লাবিত হইয়া গেল। এইরূপে সর্বজীবের কায়িক ও মানসিক দুঃখের অবসান করিয়া তিনি বিহারে প্রতিগমন করিলেন ।” ভিক্ষুরা এইরূপ বলাবলি করিতেছেন এমন সময়ে ভগবান গন্ধকুটীর হইতে বাহির হইয়া ধৰ্ম্মশালায় উপনীত হইলেন এবং আলোচ্যমান বিষয় জানিতে পারিয়া বলিলেন, “তথাগত যে এই জন্মেই বারিবর্ষণ করাইয়া বহুপ্ৰাণীর ক্লেশামোচন করিলেন এমন নহে ; অতীত জন্মে যখন তিনি ইতর যোনিতে মৎস্যরূপে জন্মলাভ করিয়াছিলেন ; DBDBDD BDB DEB BDDBBD DB DDtBBSS BDDDD DB BBD BDDBD BD DBDDBD DBDBDDS এই কোশল রাজ্যে এবং এই শ্রাবস্তীনগরে, যেখানে এখন জেতবন-সরোবর রহিয়াছে সেই খানে, লতাবিতানপরিবৃত একটি সরোবর ছিল। বোধিসত্ত্ব মৎস্যরূপে জন্মগ্রহণ করিয়া সেই সরোবরে বাস করিতেন । বৰ্ত্তমান সময়ের ন্যায় তখনও অনাবৃষ্টি বশতঃ তাড়াগাদি জলহীন হইয়াছিল, মৎস্য কচ্ছপগণ পঙ্কের ভিতর আশ্ৰয় লইয়াছিল ; তখনও কাক প্ৰভৃতি পক্ষিগণ আসিয়া পঙ্কমধ্যগত মৎস্যাদিকে তুণ্ড দ্বারা তুলিয়া উদরাসাৎ করিতে প্ৰবৃত্ত হইয়াছিল। জ্ঞাতিবন্ধুগণ বিনষ্ট হইতেছে দেখিয়া বোধিসত্ত্ব বিবেচনা করিলেন, “আমি ভিন্ন অন্য কেহই ইহাদিগকে এই বিপদ হইতে উদ্ধার করিতে পরিবে না। অতএব আমি ধৰ্ম্মসাক্ষী করিয়া শপথপূর্বক বারি বর্ষণ করাইব; তাহা হইলে ইহাদের দুঃখ মোচন হইবে।” এই সঙ্কল্প করিয়া তিনি কৃষ্ণবৰ্ণ কর্দম ভেদ করিয়া উখিত হইলেন। তাহার বিশাল দেহ কজললিপ্ত চন্দনকাষ্ঠনিৰ্ম্মিত পেটিকাবৎ প্রতীয়মান হইতে লাগিল। তিনি নয়নদ্বয় উল্মীলিত করিয়া আকাশের দিকে দৃষ্টিপাতপূর্বক পর্জন্যদেবের উদ্দেশে বলিতে লাগিলেন, “পৰ্জন্য! আমি জ্ঞাতিগণের দুর্দশায় বড় ব্যথিত হইয়াছি। আমি শীলাবান, অথচ জ্ঞাতিজনের দুর্দশায় দুঃখিত, ইহা দেখিয়াও তুমি যে বারিবর্ষণ করিতেছ না। এ বড় আশ্চৰ্য্যের বিষয়। আমি যে জাতিতে জন্মগ্রহণ করিয়াছি, তাহার মধ্যে একে অপরের মাংস ভক্ষণ DB KB SS S BD DB BDBBDD DBBiBKEDO DBBDD DDD DD DDS DBD BBB জীবেরও প্ৰাণহানি করি নাই। যদি আমার এই শপথ সত্য হয় তবে তুমি এখনই বারিবর্ষণ করিয়া আমার জ্ঞাতিগণকে বিপন্মুক্ত কর।” এইরূপে, প্ৰভু যেমন ভৃত্যকে আদেশ করে, বোধিসত্ত্বও সেইরূপ দেবরাজ পর্জন্যকে আদেশ দিয়া এই গাথা আবৃত্তি করিলেন ঃ

  • খলা-ধান্যাদির মর্দনস্থান, थांभांब्र

কটিবন্ধ ।